বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘনে সিবিআই তল্লাশি দেশজুড়ে, হদিশ মিলল হাওয়ালা চক্রের
বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় সিবিআই তল্লাশি চলল দেশজুড়ে। মঙ্গলবার দেশের প্রায় ৪০টি স্থানে সিবিাই তল্লাশি হয়। আর এই তল্লাশিতে নেমে দেশ বেশ কিছু হাওয়ালা চক্রের হদিশ পেয়েছে।
বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় সিবিআই তল্লাশি চলল দেশজুড়ে। মঙ্গলবার দেশের প্রায় ৪০টি স্থানে সিবিাই তল্লাশি হয়। আর এই তল্লাশিতে নেমে দেশ বেশ কিছু হাওয়ালা চক্রের হদিশ পেয়েছে। তদন্তে জানা গিয়েছে বেশ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘন করেছে। এদিন বিভিন্ন সংস্থায় ও সংস্থার মালিকের বাড়িতে তল্লাশি চলে।
কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদী সরকার আসার পর ২০৬৭৯টি সংস্থার রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে গিয়েছে। আর ১২৫৪০টি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ ফুরিয়ে গিয়েছে। এদিন সিবিআই যে সমস্ত রাজ্যে তল্লাশি চালায় তার মধ্যে রয়েছ দিল্লি, রাজস্থান, চেন্নাই, হায়দরাবাদ, প্রভৃতি। এই সব রাজ্যে বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অফিসে ও বাড়িতে সিবিআই হানা দেয়।
সিবিআই তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন, বহু সংস্থা বিদেশি মুদ্র আইন বা এফসিআরএ লঙ্ঘন করেছেন। আর এখানে যে দুর্নীতি হয়েছে সেই অর্থের পরিমাণ বিরাট। এমনকী যাঁদের সিবিআই স্ক্যানারে এনেছে, তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সরকারি আধিকারিকও রয়েছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের আধিকারিকরাও এই পোস্টে জড়িত বলে জানা গিয়েছে।
এক সিবিআই কর্তা জানিয়েছেন, প্রায় হাউডজন সরকার আধিকারিককে ইতিমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। আরও কয়েকজনকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তদন্ত চলাকালীন ন্যূনতম ২ কোটি টাকার হাওয়ালা কেলেঙ্কারিক হদিশ মিলেছে। এই ঘটনার সঙ্গে এনজিও সংস্থা তো জড়িতই, জড়িত দালাল চক্রও। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোকে বিদেশি মুদ্রা আইনের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনের সুযোগ করে দিতে ঘুষের আদানপ্রদান চলেছিল বলেও জানতে পেরেছেন সিবিাই কর্তারা।
সিবিআই
এই
চক্রের
পর্দা
ফাঁস
করতে
চাইছে।
এভাবে
বিদেশি
মুদ্রা
লেনদেনের
অভিযোগে
বেশ
কয়েকটি
আন্তর্জাতিক
সংস্থার
এফসিআরএ
রেজিস্ট্রেশন
বাতিল
করে
দিয়েছিল
কেন্দ্রীয়
সরকার।
এর
মধ্যে
রয়েছে
বেশ
কিছু
খ্রিস্টান
মিশনারিও।
তারপর
বর্তমান
দেশের
১৬৮৯০টি
স্বেচ্ছাসেবী
সংস্থা
এফসিআরএ
নথিভুক্ত
রয়েছে।
২০৬৭৯টি
সংস্থার
রেজিস্ট্রেশন
বাতিল
করে
গিয়েছে।
আর
১২৫৪০টি
স্বেচ্ছাসেবী
সংস্থার
রেজিস্ট্রেশনের
মেয়াদ
ফুরিয়ে
গিয়েছে।
এখনও
যারা
নথিভুক্ত
রয়েছে
তাদের
কাজকর্মের
উপর
নজরদারি
চালানো
হচ্ছে।
সিবিআই
এই
নজরদারি
চালাচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের
দাবি,
এই
সব
বেআইনি
আর্থিক
ক্রিয়াকলাপের
সাহায্যেই
দেশে
জঙ্গি
ও
সন্ত্রাসবাদী
কার্যকলাপকে
জাগিয়ে
তোলা।
এই
সব
কারণেই
দেশব্যাপী
৪০টি
স্থানে
এদিন
তল্লাশি
অভিযান
চালানো
হল।
সিবিআই
এনজিও
ও
এমএইচএ
কর্মকর্তাদের
স্ক্যানারের
আওতায়
নিয়ে
এল।
রিপোর্ট
অনুসারে,
সাত
জন
আধিকারিক,
এনজিও
প্রতিনিধিদের
সিবিআই
কথিত
এফসিআরএ
লঙ্ঘন
এবং
এখনও
পর্যন্ত
২
কোটি
টাকার
হাওয়ালা
লেনদেনের
বিষয়ে
জিজ্ঞাসাবাদ
করছে।