শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির রথযাত্রার অনুমতি! আদালতে রাজ্যের স্থিতাবস্থার আবেদন খারিজ
শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির রথযাত্রার অনুমতি দিল বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চ। ১৫ ডিসেম্বর লালবাজারে বিজেপির সঙ্গে বৈঠকের পর রাজ্য প্রশাসনের জারি করা নির্দেশ বাতিল করে দিয়েছে আাদালত।
শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির রথযাত্রার অনুমতি দিল বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চ। ১৫ ডিসেম্বর লালবাজারে বিজেপির সঙ্গে বৈঠকের পর রাজ্য প্রশাসনের জারি করা নির্দেশ বাতিল করে দিয়েছে আাদালত। আদালতের নির্দেশের পর রাজ্যের স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আবেদনও খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘন্টা আগে প্রশাসনকে জানাতে হবে
আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, কোন জেলায়, কোন রাস্তা দিয়ে রথযাত্রা যাচ্ছে তা অন্তত পক্ষে ১২ ঘন্টা আগে জেলা প্রশাসনকে জানাতে হবে। প্রসাসনের সঙ্গে সংযোগ রেখে চলতে হবে।
বিজেপিকে লক্ষ্য রাখতে হবে
সাধারণ মানুষের যাতে কোনও অসুবিধা না হয় সেই বিষয়টিকে লক্ষ্য রাখতে হবে বিজেপিকে। আইন মেনে বিজেপিকে রথযাত্রা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।
কোনও কিছু হলে দায় বিজেপিরও
কোনও ঘটনা ঘটলে তার দায় বিজেপিকেও নিতে হবে।
নজর রাখতে হবে প্রশাসনকে
রথযাত্রার নিরাপত্তার বিষয়টিকে নজর দিতে হবে প্রশাসনকে।
শর্ত মানবে বিজেপি, বললেন জয়প্রকাশ
বাংলায়
গণতন্ত্র
থাকবে
বিজেপির
হাত
ধরে,
রায়ের
পর
মন্তব্য
করেছেন
বিজেপি
নেতা
জয়প্রকাশ
মজুমদার।
বিজেপি
আদালতের
শর্ত
মানতে
প্রস্তুত
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
আবেদন যান্ত্রিক ভাবে খারিজ
বিজেপির আবেদন যান্ত্রিকভাবে খারিজ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী।
রথযাত্রা
নিয়ে
এখনও
পর্যন্ত
আদালতের
রায়ে
এককদম
এগিয়ে
গেল
বিজেপি।
এদিন
৫৪
মিনিট
ধরে
সওয়াল
করেন
বিজেপির
আইনজীবী
এসএন
কাপুর।
পরে
রাজ্যের
তরফে
অ্যাডভোকেট
জেনারেল
তার
তথা
সরকারের
বক্তব্য
পেশ
করেন।
১৭ ডিসেম্বর রাজ্যে রথযাত্রা শুরুর জন্য মামলা করার আবেদন মঞ্জুর হলেও, মামলার দ্রুত শুনানির জন্য বিজেপির আর্জি খারিজ হয়ে যায়। পরের দিন ফের শুনানি শুরু হয়।
এর
আগে
কোচবিহারে
রথযাত্রার
অনুমতি
পাওয়া
নিয়ে
বিজেপি
এই
বিচারপতির
বেঞ্চেই
আবেদন
করেছিল।
বিচারপতি
৯
জানুয়ারি
পর্যন্ত
রথযাত্রার
উপর
স্থগিতাদেশ
জারি
করেছিলেন।
এই
সিঙ্গল
বেঞ্চের
রায়ে
সন্তুষ্ট
না
হয়ে
দুই
বিচারপতির
ডিভিশন
বেঞ্চে
আবেদন
করে
বিজেপি।
ওই
ডিভিশন
বেঞ্চ
সেই
সময়
সিঙ্গল
বেঞ্চের
রায়ের
সংশোধন
করে।