বুলবুল মোকাবিলায় তৎপর প্রশাসন, নিরাপদ স্থানে সরানো হচ্ছে সুন্দরবন উপকূলের বাসিন্দাদের
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল ! আতঙ্কে সুন্দরবন উপকূলবর্তী এলাকার মানুষ।
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল ! আতঙ্কে সুন্দরবন উপকূলবর্তী এলাকার মানুষ।
ঝড় ঝঞ্জার কবল থেকে বাঁচতে ভিঠে মাঠি ছেড়ে আশ্রয় কেন্দ্রের পথে আট থেকে আশি। সুন্দরবন সহ কাকদ্বীপ, সাগরের মানুষ কে নিরাপদে রাখতে আগাম সতর্কতা মূলক ব্যাবস্থা নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
খোদ
জেলা
শাসক
পি
উলগানাথান
সাগরের
পরিস্থিতি
নজরে
রাখতে
সাগরে
ছুটে
গিয়েছেন।
খোলা
হয়েছে
কন্ট্রোল
রুম।
আবহাওয়ার
দপ্তর
সূত্রের
খবর,
ইতিমধ্যেই
বুলবুল
দাপট
দেখাতে
শুরু
করেছে
রাজ্যে।
শুক্রবার
রাত
থেকেই
দক্ষিণবঙ্গের
সবকটি
জেলায়
বৃষ্টি
শুরু
হয়েছে।
শনিবার সকালেও ছবিটা কার্যত একই। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে বৃষ্টির দাপট। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল।
তবে
ওড়িশার
কাছাকাছি
পৌঁছে
ঘূর্ণিঝড়
উত্তর-পূর্ব
দিকে
ঘুরে
যাবে।
তারপর
উপকূল
সংলগ্ন
এলাকা
ধরে
এগোবে
বুলবুল।
শনিবার
রাতে
সাগরদ্বীপ
ও
বাংলাদেশের
মধ্যে
খেপুপাড়ার
মধ্যে
দিয়ে
প্রবেশ
করবে
বুলবুল।
গতিবেগ
ঘণ্টায়
১১০
কিলোমিটার
থেকে
১২০
কিলোমিটার
পর্যন্ত
হতে
পারে।
এমনকী
গতিবেগ
ঘণ্টায়
১৩৫
কিলোমিটার
হওয়াও
আশ্চর্য
নয়।
শক্তিশালী
বুলবুল
মোকাবিলা
আগেভাগেই
সতর্ক
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
জেলা
প্রশাসন।
মৎস্যজীবীদের
সমুদ্রে
যাওয়ার
বিষয়ে
নিষেধাজ্ঞা
জারি
করা
হয়েছে।
বকখালি
থেকে
পর্যটকদের
নিরাপদ
স্থানে
সরিয়ে
নিয়ে
যাওয়া
হয়েছে।
শুক্রবার রাতেই সুন্দরবন পুলিশ জেলার গঙ্গাসাগর উপকূল থানার পুলিশ গঙ্গাসাগর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেগুয়াখালি ও মহিষামারী এলাকা ও নরেন্দ্রপুর নারায়ণী আবাদ-সহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় ৪০০ জনকে উপকূল থেকে সরিয়ে বিভিন্ন স্কুলে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে মৎস্য দপ্তরের পক্ষ থেকে কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ সহ উপকূলবর্তী অঞ্চল গুলোতে মাইকিং এর মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে না যাওয়ার জন্য সতর্ক করা হয়েছে, পাশাপাশি মৎস্যজীবীরা যেন তাদের ট্রলার গুলিকে নিরাপদ স্থানে বেঁধে রাখতে রাখে তার জন্য সতর্ক করা হয়েছে
ইতিমধ্যে
অধিকাংশ
ট্রলার
গভীর
সমুদ্রে
থেকে
উপকূলে
ভিড়েছে।
সম্ভাব্য
ক্ষয়ক্ষতি
এড়ানোর
জন্য
উপকূলে
বসবাসকারী
বাসিন্দাদের
নিরাপদ
স্থানে
সরিয়ে
নিয়ে
যাওয়া
হয়েছে।
পাশাপাশি
বিপর্যয়
মোকাবিলা
দপ্তর
এবং
প্রশাসনের
পক্ষ
থেকে
সমস্ত
রকম
তৎপরতা
নেওয়া
হয়েছে
বলে
জানা
যায়।