ফের গাছে বিজেপি কর্মীর দেহ! তৃণমূলের দিকে অভিযোগের তির পরিবারের
বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায়। নারেঙ্গাদিঘি গ্রামের তেঁতুলগাছ থেকে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়।
বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায়। নারেঙ্গাদিঘি গ্রামের তেঁতুলগাছ থেকে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। এই মৃত্যুর ঘটনায় শাসকদল তৃণমূলকেই অভিযুক্ত করেছে বিজেপি ও মৃতের পরিবারের সদস্যরা। লোকসভা ভোটের আগে পুরুলিয়ার আড়শার সেনাবোনা গ্রামের গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় বিজেপি কর্মী শিশুপাল সহিসের দেহ উদ্ধার হয়েছিল। তৃণমূল অবশ্য বিজেপি ও পরিবারের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
পরিবারের বয়ান
পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ মামাবাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার কথা থাকলেও ওই বিজেপি কর্মী বাড়ি ফেরেননি। রাত এগারোটা নাগাদ টর্চের আলোয় গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় দেহ দেখতে পান গ্রামেই এক বাসিন্দা। এই বিজেপি কর্মীর মুখে গামছা বাধা অবস্থায় ছিল বলে অভিযোগ। খবর পাওয়ার পরেই সেখানে যান রিবারের সদস্যরা।
পরিবারের অভিযোগ
এই
ঘটনায়
পরিবারে
অভিযোগের
তিন
শাসকদলের
দিকে।
শাসকদল
পরিকল্পিতভাবে
এই
ঘটনা
ঘটিয়েছে
বলে
অভিযোগ।খড়গপুরের
অতিরিক্ত
পুলিশ
সুপার
কাজি
সামসুদ্দিন
আহমেদ
জানিয়েছেন
মৃতদেহ
উদ্ধার
করে
ময়নাতদন্তের
জন্য
পাঠানো
হয়েছে।
এই
ঘটনায়
পাঁচ
জনকে
আটক
করে
জিজ্ঞাসাবাদ
করা
হচ্ছে।
এদিকে
ওই
গ্রামের
কয়েকজন
দাবি
করেছেন,
যে
পিন্টু
র
সঙ্গে
এক
বিধবা
মহিলার
অবৈধ
সম্পর্ক
রয়েছে।
শনিবার
রাতে
তাকে
হাতে
নাতে
ধরে
ফেলে
তারা।
তারপর
তার
বাবাকে
আসতে
বলা
হয়।
তার
পর
পিন্টু
গাছে
উঠে
তার
কাছে
থাকা
গামছা
গলায়
দিয়ে
আত্মহত্যা
করে।
গাছে ঝুলে মৃত্যুর 'পরম্পরা'
শুধু
শনিবারেই
নয়,
বিজেপি
কর্মীর
গাছে
ঝুলে
মৃত্যুর
পরম্পরা
চলে
আসছে
লোকসভা
ভোটের
সময়
থেকেই।
এপ্রিলের
তৃতীয়
সপ্তাহে
পুরুলিয়ার
আড়শার
সেনাবোনা
গ্রামে
গাছে
ঝুলে
থাকা
অবস্থায়
উদ্ধার
করা
হয়েছিল
বিজেপি
কর্মী
শিশুপাল
সহিসের
দেহ।
সেই
সময়ও
বিজেপির
তরফে
অভিযোগ
করা
হয়েছিল
মেরে
ঝুলিয়ে
দেওয়া
হয়েছে
সেই
দেহ।
পাল্টা
জেলা
তৃণমূল
দাবি
করেছিল
পারিবারিক
কারণেই
আত্মহত্যা
করেছে
সে।