বিজেপির কোনও ‘মুখ’ নেই! তৃণমূল ভেঙে একুশের প্রার্থী খুঁজতে তাই বাজাচ্ছে সকলকেই
২৯৪ কেন্দ্রে তৃণমূলকে লড়াই দেওয়ার মতো কোনও মুখ নেই বিজেপির। এমন কোনও প্রার্থী নে্ই যাঁরা তৃণমূল বিধায়কদের হারাতে সক্ষম হন। তাই বিজেপি ২০২১-এর লোকসভাতেও ২০১৯-এর পন্থা নিয়েছে।
২৯৪ কেন্দ্রে তৃণমূলকে লড়াই দেওয়ার মতো কোনও মুখ নেই বিজেপির। এমন কোনও প্রার্থী নে্ই যাঁরা তৃণমূল বিধায়কদের হারাতে সক্ষম হন। তাই বিজেপি ২০২১-এর লোকসভাতেও ২০১৯-এর পন্থা নিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসকে ভেঙেই তাঁরা বিধানসভার প্রার্থী বাছতে চাইছেন। প্রশ্ন উঠেছে মালদহে নীহারের পাশাপাশি কৃষ্ণেন্দুকেও বাজাচ্ছে বিজেপি।
বঁড়শিতে যে মাছ গাঁথবে তাঁকেই নেবে বিজেপি
জেলায় জেলায় তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব রয়েছে। সেই অন্তর্দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে বিজেপি বাড়তে চাইছে। সেইসঙ্গে প্রার্থী বাছাইও করে ফেলতে চাইছে। সম্প্রতি মালদহে ফের সম্মুখ সমরে দেখা দি্য়েছে তৃণমূল প্রাক্তন মন্ত্রী বনাম বর্তমান পুরসভার প্রশাসককে। এই অবস্থায় বিজেপি উভয়কেই টার্গেট করেছে। বঁড়শিতে যে মাছ গাঁথবে তাঁকেই তুলে আনবে বিজেপি।
নীহার না কৃষ্ণেন্দু- কাকে চাইছে বিজেপি
মালদহে কৃষ্ণেন্দু ও নিহারের দ্বন্দ্ব নিয়ে সংকট তীব্র তৃণমূল কংগ্রেসে। দুজনেরই বিজেপি যোগ মিলে্ছে। সম্প্রতি নীহাররঞ্জন ঘোষ বিজেপির একটি মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন। তা নিয়েও জল্পনার পারদ চড়েছিল। এদিন আবার কৃষ্ণেন্দুর বাড়িতে বিজেপির প্রতিনিধি দল নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রীর বাড়িতে বিজেপি।
কৃষ্ণেন্দুর বাড়িতে হাজির বিজেপি নেতারা
শুক্রবার বিজেপির একটা প্রতিনিধি দল সটান হাজির হন কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরীর বাড়িতে। হঠাৎ কেন কৃষ্ণেন্দুনারায়ণের বাড়িতে বিজেপির হেভিওয়েটরা। জুয়েল মুর্মু, দুলাল বর, গোবিন্দরচন্দ্র মণ্ডল-রা কেন তৃণমূল নেতার বাড়িতে হানা দিয়েছেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
কৃষ্ণেন্দুনারায়ণকেই কি টার্গেট করছে বিজেপি
বিজেপি দাবি করে, কৃষ্ণেন্দুবাবুর দাদা শুভেন্দুবাবু দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তাঁকে দেখতেই তারা এসেযদিও রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ তা মনে করছে না।ছেন। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, বিজেপি প্রতিন্দিদের এই পদক্ষেপের পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে। তাঁরা মনে করছেন কৃষ্ণেন্দু নারায়ণই এখন বিজেপির সফট টার্গেট।
তৃণমূল ভাঙতে প্রাক্তন-বর্তমান উভয়কেই টোপ
২০১৬ বিধানসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসপ্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন নীহাররঞ্জন। তিনি কৃষ্ণেন্দুকে হারিয়ে দিয়েছিলেন জোট প্রার্থী হিসেবে। তারপর কংগ্রেস ছেড়ে তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। এমনকী ইংরেজবাজার পুরসভা থেকেও কৃষ্ণেন্দুকে সরিয়ে তিনি বসেন কুর্সিতে। এখনও তিনি পুরসভার প্রশাসক। আর কৃষ্ণেন্দুর তৃণমূলে পরিচয় এখন প্রাক্তন মন্ত্রী হিসেবেই।
তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রীর গোপন বৈঠক বিজেপি নেতাদের সঙ্গে! একুশের আগে শুরু জল্পনা