নিজেকে তুলনা করেন মনীষীদের সঙ্গে! বাংলার মহাপুরুষদের অপমান করছেন মমতা, অভিযোগ দিলীপের
ফের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। রবীন্দ্র জয়ন্তীতে সরকারি ভাবে মুখ্যমন্ত্রীর গান শোনানো নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, বাংলার মহাপুরুষদের অপমান করার জন্য এটা
ফের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। রবীন্দ্র জয়ন্তীতে সরকারি ভাবে মুখ্যমন্ত্রীর গান শোনানো নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, বাংলার মহাপুরুষদের অপমান করার জন্য এটা করা হচ্ছে। তাঁর কটাক্ষ, উনি মনীষীদের সঙ্গে সবসময় তুলনা করে চিন্তাভাবনা করেন।
জল মাথার ওপর দিয়ে যাচ্ছে! অমিত শাহের চিঠি নিয়ে মমতার সরকারের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ দিলীপের
রাজ্যপাট কি পিকের হাতে, মুখ্যমন্ত্রীর 'কোয়ারেন্টাইন' নিয়ে প্রশ্ন দিলীপের! বললেন,দায়িত্ব নেবে বিজেপি
রবীন্দ্রনাথের গান না শুনে মুখ্যমন্ত্রীর গান নিয়ে প্রশ্ন
দিলীপ ঘোষ বলেন রবীন্দ্র জয়ন্তীতে রবীন্দ্রনাথের গান না শুনিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা গান শোনানো হচ্ছে। বাংলার মহাপুরুষদের অপমান করার জন্য এটা করা হচ্ছে।
মনীষীদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি নিয়ে প্রশ্ন
পুরসভায় নেতাজির ছবি রয়েছে। তার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ছবিও লাগানো হয়েছে। রেনোভেশনের পর দেখানো হচ্ছে উনিই তৈরি করেছেন এটা। উনি মনীষীদের সঙ্গে সবসময় তুলনা করে চিন্তাভাবনা করেন। সেরকম প্রয়োগও করা হয়। এব্যাপারে দিলীপ ঘোাষ বলেন, নেতাজির ছবির সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বড় ছবি রাখা হয়েছে অনেকবার। নিজেকে বড় করে দেখানো, প্রচারের আলোয় রাখার মানসিকতা সবসময় রয়েছে বলে কটাক্ষ করেন দিলীপ ঘোষ।
করোনার টেস্টের দিক থেকে পিছিয়ে রাজ্য
ফের রাজ্যে করোনা নিয়ে তথ্য লুকনোর অভিযোগ করলেন দিলীপ ঘোষ। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দিলীপ ঘোষের অভিযোগ টেস্টের দিক থেকে এখনও সব থেকে পিছিয়ে রাজ্য সরকার। তাঁর আরও অভিযোগ সংক্রমিতদের মধ্যে মৃত্যুর হারে সব থেকে এগিয়ে এই রাজ্য।
ফিরহাদের নিয়োগ সাংবিধানিক নয়
কলকাতা পুরসভার প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে ফিরহাদ হাকিমের নিয়োগ অনৈতিক। রাজ্যপালের নাম নিয়ে নিয়োগ করা হলেও রাজ্য তা জানেন না। এমনটাই দাবি করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। কর্পোরেশনের সংবিধান অনুযায়ী ৫ বছরের বেশি একদিনও এই বোর্ড চলতে পারে না। ফিরহাদকে প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে নিয়োগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে বলেও অভিযএাগ করেছেন দিলীপ ঘোষ।