বিজেপিতে ব্যাপক রদবদল! কে কোন পদ পেলেন, কার হল প্রোমোশন, তালিকায় একনজর
বিজেপিতে ব্যাপক রদবদল! কে কোন পদ পেলেন, কার হল প্রোমোশন, একনজরে
২০২১-এর লক্ষ্যে বড় পদক্ষেপ নিল বঙ্গ বিজেপি। বিজেপির রাজ্য কমিটিতে বড়সড় রদবদল হয়ে গেল করোনা লকডাউনেই। একুশের বিধানসভা বিধানসভা ভোটের ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিল বিজেপি। তৃণমূলত্যাগী নেতারা পেলেন গুরুদায়িত্ব। অনেকেরই প্রোমোশন হল এদিন। আবার ডিমোশনও হয়েছে কারও কারও।
প্রোমোশন হল লকেটের
একুশের বিধানসভার আগে সাংগঠনিক রদবদলে প্রোমোশন হল লকেট চট্টোপাধ্যায়ের। তিনি মহিলা মোর্চার সভানেত্রীর পদ ছেড়ে হলেন সাধারণ সম্পাদক। আর অগ্নিমিত্রা পাল হলেন মহিলা মোর্চার সভানেত্রী। বিধানগরের প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্ত পেলেন সম্পাদক পদ। অর্জুন সিং হলেন সহ সভাপতি। আর যুব মোর্চার সভাপতি হলেন সৌমিত্র খাঁ।
সরতে হল প্রতাপ-চন্দ্রকে
ডিমোশন হয়েছে প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর জায়গায় দুজনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। আর সহ সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে নেতাজির প্রৌত্র চন্দ্র বসুকে। চন্দ্র বসুকে দীর্ঘদিন ধরেই সমালোচনা করে আসছিল বঙ্গ বিজেপির।
দলত্যাগীরা পেলেন পদ
এদিকে ভারতী ঘোষ পেয়েছেন সহ সভাপতির পদ। সহ সভাপতি করা হয়েছে সিপিএম ছেড়ে আসা মাফুজা খাতুনকেও। আর এক সিপিএম ত্যাগী নেতা খগেন মুর্মুকে করা হয়েছে এসটি মোর্চার সভাপতি। আর এসসি মোর্চার সভাপতি করা হয়েছে কংগ্রেস ও তৃণমূল ছেড়ে আসা দুলাল বরকে।
মুকুল-দিলীপদের সমন্বয়ের কমিটি
কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতৃত্ব মিলে সমন্বয়ের ভিত্তিতে এই কমিটি তৈরি করা হয়েছে। কমিটিতে দিলীপ গোষ্ঠী, মুকুল গোষ্ঠী ও রাহুল গোষ্ঠীর নেতাদের রাখা হয়েছে। এই সমন্বয়ের লক্ষ্য একটাই ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচন। এই কমিটি নিয়ে রাজ্য নেতৃত্বে একুশের লড়াইয়ের প্রস্তুতি শুরু করবে।
কোথায় বসবাস করলে করোনার সংক্রমণ কম হওয়ার সম্ভবনা থাকে! গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য