রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়কে পদ থেকে সরানোর দাবি শান্তনুর
খাদ্যসচিবকে না সরিয়ে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সরানো উচিত ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। আমফান দুর্নীতি নিয়ে জতিপ্রিয়র গড়ে এসে ডেপুটেশন দিয়ে এমনই মন্তব্য করেন বিজেপির সংসদ শান্তনু ঠাকুর।

আমফানের দুর্গতদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে এবার জতিপ্রিয়র গড়ে সরব হল বিজেপি। মঙ্গলবার বিজেপির হাবরা পৌর মন্ডলের উদ্যোগে হাবরা জয়গাছি সুপার মার্কেট থেকে বিডিও অফিসে মিছিল করে এসে হাবরা ১ নং ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক শুভ্র নন্দীর কাছে ডেপুটেশন জমা দেয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
এদিন ডেপুটেশন কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিজেপির বনগাঁ লোকসভার সাংসদ শান্তনু ঠাকুর, রাজ্য সহ-সভাপতি তনুজা চক্রবর্তী। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির স্থামীয় নেতা কর্মীরাও।
এই ডেপুটেশন চলাকালীন বেশ কিছুক্ষণ যশোর রোড অবরোধ করে রাখেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা। কর্মসূচি শেষে শান্তনু ঠাকুর বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেশন দুর্নীতিতে খাদ্যসচিবকে কেন সরিয়ে দিয়েছেন ! সরানো উচিত ছিল খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। পাশাপাশি, খাদ্যমন্ত্রীকে চাল চোর বলেও আক্ষা দেন বিজেপি সংসদ।
এদিন তনুজা চক্রবর্তী বলেন, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সকলে হাবরার রূপকার বলছেন! কিসের ভিত্তিতে তিনি নব রূপকার! ওই ব্যাপারটা আমরা বুঝে নেব।

তবে আগাম উত্তেজনার আঁচ করে হাবরা ১ নং বিডিও অফিস নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হয়েছিল হাবরা প্রশাসনের তরফে। দায়িত্বে ছিলেন ডিএসপি রোহেদ শেখ, হাবরা থানার আইসি গৌতম মিত্র সহ বিভিন্ন পুলিশের আধিকারিকরা এবং RAF বাহিনী।
বাংলায় করোনা ভাইরাসে রেকর্ড মৃত্যু বৃদ্ধি ২৪ ঘণ্টায়, উদ্বেগ বাড়াল সংক্রমণও