Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
অতিরিক্ত দই, বিস্কুট খাচ্ছেন? আপনার ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, সতর্ক থাকুন -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
উপনির্বাচনের আগেই কি নোয়াপাড়ায় ভাঙতে চলেছে তৃণমূল, রাজনৈতিক মহলে জল্পনা
নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হতে পারেন এই কেন্দ্রের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক মঞ্জু বসু। সূত্রের খবর, মঞ্জু বসুর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন তৃণমূল নেতা মুকুল রায়।
নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হতে পারেন এই কেন্দ্রের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক মঞ্জু বসু। সূত্রের খবর, মঞ্জু বসুর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন তৃণমূল নেতা মুকুল রায়।
নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের আগে তৃণমূলের ঘর ভাঙতে চলেছে বিজেপি। অন্তত সূত্রের খবর এমনটাই। এই কেন্দ্রে বিজেপির তরফে প্রার্থী করা হতে পারে ২ বারের তৃণমূল বিধায়ক মঞ্জু বসুকে। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই কথা বলেছেন মুকুল রায়। যদিও কোনও পক্ষই খবরের সত্যতা স্বীকার করেনি।
সূত্রের খবর, বিজেপির তরফে মঞ্জু বসুর প্রার্থী হওয়ার খবর চাউড় হতেই তাঁর সঙ্গে কথা বলেন উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল পর্যবেক্ষক নির্মল ঘোষ। তাঁর মান ভাঙানোর চেষ্টা করা হয় বলে জানা নিয়েছে।
বাম আমলে ২০০০ সালে খুন হন গাড়ুলিয়া এলাকার তৃণমূল নেতা বিকাশ বসু। উত্তর ২৪ পরগনার এক প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ উঠেছিল। যদিও সেই খুনের কিনারা হয়নি। বিকাশ বসুর স্ত্রী মঞ্জু বসু পরে বিধায়ক হন। বাম আমলে ২০০১ সালে এবং ২০১১ সালে আরও একবার নোয়াপাড়া থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন মঞ্জু বসু।
২০১১ সালে ৪১ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী মঞ্জু বসু। ২০১৬ সালে সেই মঞ্জু বসুই বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী মধুসূদন ঘোষের কাছে ১০৯৫ ভোটে পরাস্ত হন।
মধুসূদন ঘোষের মৃত্যুর পরেই তৃণমূলের প্রার্থীপদ নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়। মূল নির্বাচনে ঘাসফুল প্রতীকের প্রার্থী ছিলেন নোয়াপাড়া তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন মঞ্জু বসু। বিধায়ক হিসেবে এলাকায় তাঁর পরিচিতি থাকলেও, সেই প্রার্থীপদের দাবিদার ছিলেন ব্যারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় ঘোষ এবং গারুলিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান সুনীল সিং। শেষ পর্যন্ত সুনীল সিংকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নেয় তৃণমূল। সুনীল সিং ভাটপাড়ার বিধায়ক তথা পুরপ্রধান অর্জুন সিং-এর আত্মীয়।
নোয়াপাড়ায় মঞ্জু বসুর অনুগামীদের দাবি, ২০১৬ সালে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরেই হেরেছিলেন মঞ্জু বসু। আর উপনির্বাচনে স্থানীয় কর্মীরা মঞ্জু বসুকে পছন্দ করলেও, অর্জুন সিং-এর জন্যই নোয়ারপাড়ায় প্রার্থী করা হয়েছে সুনীল সিং-কে। এমনটাই দাবি স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের একাংশের।
বৃহস্পতিবার সকালে মঞ্জু বসুর বাড়িতে যান উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল পর্যবেক্ষক নির্মল ঘোষ। বিষয়টিকি সৌজন্য সাক্ষাত বলেই জানিয়েছেন নির্মল ঘোষ। প্রসঙ্গত বুধবার রাতে মঞ্জু বসুর বাড়িতে গিয়েছিলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। মঞ্জু বসু জানান, মুকুল রায় তাঁদের পারিবারিক বন্ধু। বিজেপিতে যোগদানের প্রসঙ্গে তিনি জানান, ভবিষ্যতের কথা ভবিষ্যত বলবে।
