পদত্যাগ করে এবার বাংলাকে বাঁচান 'হিটলার' মুখ্যমন্ত্রী, এনআরএস কাণ্ডে মমতাকে কড়া আক্রমণ মুকুলের
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিটলারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন মুকুল রায়।
এসএসকেএম হাসপাতালে বিক্ষোভকারী ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন জরুরি পরিষেবা অবিলম্বে চালু করতে হবে। আর তা না হলে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে সরকার কড়া ব্যবস্থা নেবে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায় এটি একটি এমার্জেন্সি সার্ভিস। ফলে কোনওভাবেই এইভাবে জরুরি পরিষেবা বন্ধ রাখা যায় না। যেকোনও মূল্যেই চিকিৎসা পরিষেবা চালু করতে হবে।
স্বৈরাচারী মমতা
পুলিশ প্রশাসন হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। তবে হাসপাতালে পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে হবে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বিজেপি নেতা মুকুল রায় জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী জুনিয়র ডাক্তারদের ক্ষোভ প্রশমিত করার জায়গায় উল্টে যেভাবে হুমকি দিলেন তাতে তাঁকে স্বৈরাচারী ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না।
হিটলারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিটলারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন মুকুল রায়। তাঁর কথায় হাসপাতালে জরুরি পরিষেবা চিকিৎসকদের দিতে হবে। এটা যেমন ঠিক, তেমনই রাজ্য প্রশাসনকেও চিকিৎসকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। তা না করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মার খাওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের পাল্টা হুমকি দিলেন।
শোভা পায় না এই মন্তব্য
এদিন
এর
পাশাপাশি
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এদিন
বলেছেন,
১
জন
চিকিৎসক
তৈরিতে
রাজ্যের
২৫
লক্ষ
টাকা
খরচ
হয়।
অথচ
মাত্র
দু'বছরের
বন্ড
পালন
করে
ডাক্তাররা
হয়
বেসরকারি
হাসপাতালে
চলে
যান
অথবা
অন্য
রাজ্যে
পাড়ি
দেন।
এই
বক্তব্যের
বিরুদ্ধে
কড়া
প্রতিবাদ
জানিয়ে
মুকুল
রায়
বলেছেন,
এই
টাকা
জনগণের
টাকা।
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
নিজের
পকেট
থেকে
খরচ
করে
চিকিৎসকদের
পড়াশোনার
খরচ
দেন
না।
যেভাবে
তিনি
এই
ঘটনায়
দোষীদের
আড়াল
করে
জুনিয়র
ডাক্তারদের
দোষারোপ
করছেন
তা
মুখ্যমন্ত্রী
হিসেবে
তাঁকে
শোভা
পায়
না।
বলে
মন্তব্য
করেছেন
মুকুল
রায়।
পদত্যাগ করুন মুখ্যমন্ত্রী
পাল্টা মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে আক্রমণ করে মুকুল রায় বলেছেন, মমতা এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক হওয়ার চেষ্টা করছেন। এমনকী আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও। ফলে তিনি তাঁর হাতে যে ১১টি দপ্তর রয়েছে যার মধ্যে স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য দপ্তর রয়েছে, বাংলার মানুষের কল্যাণে এই দুটি দপ্তর থেকে তিনি অবিলম্বে ইস্তফা দিন। তাতে বাংলার মানুষের মঙ্গল হবে।