মোদীকে চিঠি পাঠানো নিয়ে 'পরজীবী' বু্দ্ধিজীবীদের কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের! সঙ্গে দিলেন 'হুমকি'ও
একদিকে যেমন কেন্দ্র বুদ্ধিজীবীদের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছে, অন্যদিকে তাঁদের পাল্টা আক্রমণের রাস্তায় গেলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতিদিলীপ ঘোষ।
একদিকে
যেমন
কেন্দ্র
বুদ্ধিজীবীদের
তোলা
অভিযোগ
অস্বীকার
করেছে,
অন্যদিকে
তাঁদের
পাল্টা
আক্রমণের
রাস্তায়
গেলেন
রাজ্য
বিজেপি
সভাপতি
দিলীপ
ঘোষ।
যাঁরা
এই
চিঠিতে
স্বাক্ষর
করেছেন,
তাঁদের
দেশদ্রোহী
অ্যাখ্যা
দিয়েছেন।
পাশাপাশি,
পশ্চিমবঙ্গ
থেকে
যাঁরা
এই
চিঠিতে
স্বাক্ষর
করেছেন
তাঁদের
গৃহবন্দি
করার
হুমকিও
দিয়েছেন
তিনি।
যাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে গণপ্রহারের ঘটনার কথা উল্লেখ করেছিলেন, কিংবা জয় শ্রীরাম শব্দ নিয়ে যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির কথা বলেছিলেন, তাঁদেরকে একাধিক বিশেষণে ভূষিত করেছেন জিলীপ ঘোষ। তিনি এইসব বুদ্ধিজীবীদের তাবেদার, পরজীবীর পাশাপাশি দেশদ্রোহীও বলেছেন। দেশকে লুটে খাওয়ার অভিযোগও এনেছেন এঁদের বিরুদ্ধে।
আগেও এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেন দিলীপ ঘোষ বলেছেন, তখন কি এঁরে চোখে ঠুলি পরে বসেছিলেন। জয় শ্রীরাম বলায় ছাত্রের ওপর হামলা কিংবা বিজেপি কর্মীদের হামলার মুখে পড়তে হচ্ছে বলেও জানান দিলীপ ঘোষ। তখন কেন এই বুদ্ধিজীবীরা প্রতিবাদ করেননি, প্রশ্ন করেছেন দিলীপ ঘোষ। দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, এঁদের রোজগার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাই প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন। তাঁর হুঁশিয়ারি তাঁরা যেখানেই যাবেন ধর্না দেওয়া হবে। পশ্চিমবঙ্গে এঁদের বেরোতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দিলীপ ঘোষ।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের স্বাক্ষর করা চিঠিতে অভিযোগ করা হয়েছিল, দেশে গণপ্রহারের মতো ঘটনা বাড়ছে। এব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করা হয়েছিল সেই চিঠিতে। চিঠিতে মুসলিম, দলিত এবং অন্য সংখ্যালঘুদের ওপর গণপ্রহারের যে ঘটনা ঘটছে তার উল্লেখ করা হয়েছিল। এছাড়াও জয় শ্রীরাম যে উত্তেজনাকর শব্দ হয়ে উঠেছে তারও উল্লেখ করা হয়েছিল এই চিঠিতে।
চিঠিতে
ন্যাশনাল
ক্রাইম
রেকর্ড
ব্যুরোর
তথ্য
উল্লেখ
করে
বলা
হয়েছিল,
১
জানুয়ারি
২০০৯
থেকে
২৯
অক্টোবর,
২০১৮
পর্যন্ত
২৫৪টি
ধর্মীয়
পরিচয়
ভিত্তিক
অপরাধের
ঘটনা
ঘটেছে।
২০১৬
সালে
শুধু
দলিতদের
ওপরেই
হামলার
৮৪০
টি
ঘটনা
ঘটেছে।
এইসব
ঘটনায়
কী
ব্যবস্থা
নেওয়া
হয়েছে
প্রশ্ন
তোলা
হয়েছিল
চিঠিতে।