লোকসভার আগে ধাক্কা অর্জুনের! আস্থা ভোটে হার
আস্থা ভোটে হেরে গেলেন বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। ২২-১১ ভোটে এই হার হয়। এই হারের ফলে লোকসভা ভোটের আগে কার্যত ধাক্কাই খেলেন অর্জুন সিং। আস্থা ভোটে জিতে ভাটপাড়া পুরসভা দখলে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস।
আস্থা ভোটে হেরে গেলেন বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। ২২-১১ ভোটে এই হার হয়। গোপন ব্যালটে ভোট হয়। এই হারের ফলে লোকসভা ভোটের আগে কার্যত ধাক্কাই খেলেন অর্জুন সিং। আস্থা ভোটে জিতে ভাটপাড়া পুরসভা দখলে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন আস্থা ভোট নিয়ে ভাটপাড়া পুরসভা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল।
ভাটপাড়া
পুরসভায়
কাউন্সিলর
থাকার
কথা
৩৫
জন।
কিন্তু
একজনের
মৃত্যু
হওয়ায়
বর্তমানে
সেই
সংখ্যা
৩৪।
যার
মধ্যে
৩৩
জন
তৃণমূলের।
প্রকাশ্যে
১১
জন
কাউন্সিলর
রয়েছেন
অর্জুন
সিং-এর
সঙ্গে।
বাকি
২২
জন
তৃণমূলের
উপপ্রধানের
সঙ্গে।
ইতিমধ্যেই
তৃণমূলের
তরফে
গতমাসে
একসভায়
১৯
জন
কাউন্সিলরকে
হাজির
করানো
হয়েছিল।
[আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ঘণ্টা খানেক বাদেই তৃণমূলে ফিরলেন কর্মীরা! কারণ নিয়ে জল্পনা চরমে ]
প্রকাশ্যে,
হাত
তুলে
কাউন্সিলরদের
ভোট
দানে
আপত্তি
ছিল
অর্জুন
সিং-এর।
সংবাদমাধ্যমকে
তিনি
জানিয়েছিলেন,
আস্থাভোট
হাত
তুলে
হতে
পারে
না।
তাঁর
দাবি,
বিষয়টি
নিয়ে
সুপ্রিম
কোর্ট
ও
হাইকোর্টের
নির্দেশও
রয়েছে।
সরকারের
বিরুদ্ধে
পুলিশকে
দিয়ে
জোর
করে
আইন
ভেঙে
ভোট
করানোর
অভিযোগ
করেন
তিনি।
অর্জুন
সিং
দাবি
করেছেন
এদিনের
ভোটের
ফল
২১-১২।
এদিনের
অনাস্থা
ভোট
পরিচালনা
করেন
একজিকিউটিভ
অফিসার
ভাস্কর
চক্রবর্তী।
পরবর্তী সময়ে গোপন ব্যালটে ভোট হয়। পরাজিত হয় বিজেপি। আপাতত উপ পুরপ্রধান ভাটপাড়া পুরসভার দায়িত্ব সামলাবেন।
অর্জুন সিং বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরেই ভাটপাড়ায় টানাপোড়েন শুরু হয়ে যায়। তাঁকে পদচ্যুত করতে তৃণমূলের তরফে অনাস্থা আনা হয়। ২০১০ সাল থেকে ভাটপাড়ায় চেয়ারম্যান ছিলেন অর্জুন সিং।
[আরও পড়ুন: বিজেপির 'সংকল্প পত্র' প্রকাশ! গুরুত্ব দেওয়া হল যেসব বিষয়ে, দেখুন ভিডিও]