পর্যালোচনা বৈঠকে গুরুত্ব শুভেন্দু অধিকারীকে, নাড্ডা-দিলীপের সঙ্গে বক্তা বিরোধী দলনেতাও
দীর্ঘদিন পরে বসতে চলেছে রাজ্য বিজেপির (bjp) কার্যকারিণীর বৈঠক (state executive council meeting)। ২৯ জুন হেস্টিংস হাউজে হতে যাওয়া বৈঠকে হাজির থাকতে চলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই বৈঠকে শীর্ষ বক্তাদের তা
দীর্ঘদিন পরে বসতে চলেছে রাজ্য বিজেপির (bjp) কার্যকারিণীর বৈঠক (state executive council meeting)। ২৯ জুন হেস্টিংস হাউজে হতে যাওয়া বৈঠকে হাজির থাকতে চলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই বৈঠকে শীর্ষ বক্তাদের তালিকায় নাম থাকতে চলেছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরও (suvendu adhikari)।
বিজেপির পর্যালোচনা বৈঠক
এবার ২০০ পার। কিন্তু সেখানে ৭৭-এ গিয়েই শেষ হতে হয়েছে এবারের মতো। আবার মুকুল রায়ের মতো অনেকেই ফিরেছেন পুরনো দলে। অনেকের মনেই প্রশ্ন, হারের কারণ কী? সেই সবেরই উত্তর খুঁজতে আলোচনায় বসতে চলেছে বিজেপির রাজ্য কার্যকারিণী। এই বৈঠকে সাধারণভাবে সাংগঠনিক রদবদলের সিদ্ধান্ত না হলেও, এবারের বৈঠকে তা হতে পারে।
হেস্টিংস হাউসে বৈঠক
সাধারণভাবে তিন চারমাস অন্তর কারকারিণীর বৈঠক হয়। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি এবং বিধানসভা নির্বাচনের কারণে অনেকদিন এই বৈঠক করতে পারেনি বিজেপি। হেস্টিংস হাউসে এই বৈঠকে কলকাতার পদাধিকারীরা উপস্থিত থাকবেন। জেলার পদাধিকারীরা থাকবেন ভার্চুয়ালি। সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও থাকবেন ওই একইভাবে।
প্রথমবার বৈঠকে শুভেন্দু অধিকারী
গত ডিসেম্বরে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তারপর ভোটের পরে বিরোধী দলনেতা। পদাধিকার বলে এই বৈঠকে থাকতে চলেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনিই অন্যতম আকর্ষণ বলেই জানাচ্ছে বিজেপির অন্দরমহল। বিধায়কদের মধ্যে মনোজ টিগ্গা এই কার্যকারিণীর সদস্য। তবে আর কোনও বিধায়ক এই কমিটির সদস্য নন। এই কমিটির সদস্য রাজ্য থেকে নির্বাচিত সব সাংসদ। পাশাপাশি সংগঠনের রাজ্য ও জেলা স্তরের নেতারা এই সংগঠনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। বৈঠকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক প্রস্তাব তৈরি এবং তা পাশ করানোর দায়িত্বে থাকতে চলেছেন রাজ্যের তিন নেতা।
বক্তার তালিকায় থাকছেন শুভেন্দুও
এই বৈঠকে প্রথম বক্তা সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তারপর বক্তৃতা দেবেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এরপরেই থাকতে চলেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সকাল ১১ টা থেকে শুরু হয়ে ২৯ জুন সন্ধে পর্যন্ত চলবে সেই বৈঠক। ওই বৈঠকে জেলা সভাপতিরা নিজেদের জেলার হাতের কারণ তুলে ধরতে পারেন সর্বভারতীয় সভাপতির সামনে। পাশাপাশি ভোটের সামনে দলবদল নিয়েও অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন বলে মনে করছে গেরুয়া শিবিরের একাংশ।
গোর্খাল্যান্ডের দাবিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন মমতাই, অখণ্ড পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে সওয়াল করে নিশানা দিলীপের