খাদ্যমন্ত্রীর গড়ে একাধিক পঞ্চায়েতে ফুটল পদ্ম! উচ্ছ্বসিত বিজেপি নেতৃত্ব
গ্রাম পঞ্চায়েতে উত্তর ২৪ পরগনায় খাতা খুলতে পেরে উচ্ছ্বসিত বিজেপি। ইতিমধ্যেই গাইঘাটা ব্লকের ধর্মপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এবং বাগদার কনিয়ারা ২ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করেছে বিজেপি।
গ্রাম পঞ্চায়েতে উত্তর ২৪ পরগনায় খাতা খুলতে পেরে উচ্ছ্বসিত বিজেপি। ইতিমধ্যেই গাইঘাটা ব্লকের ধর্মপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এবং বাগদার কনিয়ারা ২ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করেছে বিজেপি। চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিজেপির এই ফলে চিন্তা বেড়েছে তৃণমূল শিবিরে। যদিও সামনে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে রাজি নয় জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জেলার ১৯৯ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের সবই তৃণমূলের দখলে আনার কথা বলেছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সেটা যে সম্ভব নয়, তা জানত জেলার তৃণমূল নেতৃত্ব। তবে এর মধ্যে একাধিক জায়গায় পঞ্চায়েতে বিজেপির বোর্ড গঠনে চিন্তা বেড়েছে তৃণমূলের।
তৃণমূলের
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের
জেরে
গাইঘাটার
ধর্মপুর
২
গ্রাম
পঞ্চায়েত
দখল
করেছে
বিজেপি।
সোমবার
পঞ্চায়েত
বোর্ড
গঠনের
সময়
১৬
টি
আসনের
মধ্যে
৯-৭
ব্যবধানে
জিতে
পঞ্চায়েতের
প্রধান
নির্বাচিত
হন
বিজেপির
নীলাদ্রি
ঢালি।
নির্বাচনে
১৬
আসনের
মধ্যে
বিজেপি
আটটি,
তৃণমূল
ছটি
এবং
নির্দলরা
দুটি
আসন
পায়।
এখানে
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
পেতে
গেলে
বিজেপিকে
আরও
একটি
আসন
পেতে
হত।
সেই
জায়গায়
এক
নির্দল
সদস্য
বিজেপিতে
যোগ
দেন।
স্থানীয়
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
ওই
নির্দল
সদস্য
তৃণমূলের
টিকিট
না
পেয়ে
নির্দল
হয়ে
দাঁড়িয়ে
পড়েছিলেন।
পরে
জিতেও
যান।
অন্যদিকে
বাগদার
কনিয়ারা
২
গ্রাম
পঞ্চায়েতও
দখল
করেছে
বিজেপি।
সেখানকার
১৫
টি
আসনের
মধ্যে
৯
টি
আসন
পেয়ে
বোর্ড
গঠন
করেছে
গেরুয়া
শিবির।
বাকি
আসনগুলির
মধ্যে
তৃণমূল
তিনটি,
সিপিএম
একটি
ও
কংগ্রেস
একটি
আসন
দখল
করেছিল।
২০১৩-র নির্বাচনে উত্তর ২৪ পরগনায় একটি পঞ্চায়েত দখলে না থাকলেও, এবার এখনও পর্যন্ত দুটি পঞ্চায়েত দখলে আসায় খুশি জেলা বিজেপি নেতৃত্ব।