জামাইবাবুর ভোটের লড়াইয়ে বিরোধী দলে, 'বিপাকে' মেয়র পারিষদ তৃণমূল নেতা
পরিবারের দুই সদস্য দুই রাজনৈতিক দলে, এমন ঘটনা রাজনীতিতে রয়েছে অনেক। তবে এবারে রাজ্যে এই মুহুর্তে একটি ঘটনাই সামনে আসছে।
পরিবারের দুই সদস্য দুই রাজনৈতিক দলে, এমন ঘটনা রাজনীতিতে রয়েছে অনেক। তবে এবারে রাজ্যে এই মুহুর্তে একটি ঘটনাই সামনে আসছে। রাজ্যের অন্যতম নজর কাড়া কেন্দ্র হল বর্ধমান পূর্ব। এবার এই আসন থেকে বিজেপির তরফে প্রার্থী করা হয়েছে এসএস আলুওয়ালিয়াকে। তাঁরই শ্যালক অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্গাপুরের দাপুটে নেতা। তিনি যেমন শহরের প্রাক্তন ডেপুটি মেয়র, বর্তমানে তিনি দুর্গাপুরের মেয়র পারিষদও বটে।
নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার পরেই প্রচারে নেমে পড়েন এসএস আলুওয়ালিয়া। দার্জিলিং থেকে তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বর্ধমান পূর্বে। তবে দার্জিলিং-এর থেকে বর্ধমান পূর্ব যেন তাঁর কাছে আপন। কেননা তিনি এই কেন্দ্রের অন্তর্গত দুর্গাপুরের জামাই। সেই মতো প্রচারের শুরুতে দুর্গাপুরে নিজের পরিচয় দেন শহরের জামাই হিসেবে। কেউ তেমন আপত্তি না করলেন তৃণমূলের তরফে আপত্তি জানানো হয়। তবে তাঁকে এখনও অসৌজন্যের মধ্যে পড়তে হয়নি বলেই জানা গিয়েছে।
কিন্তু
বিপাকে
পড়ে
গিয়েছেন
দুর্গাপুরের
প্রাক্তন
ডেপুটি
মেয়র,
বর্তমানে
দুর্গাপুরের
মেয়র
পারিষদ
অমিতাভ
বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেননা
সম্পর্কে
তিনি
এসএস
আলুওয়ালিয়া
শ্যালক।
প্রকাশিত
খবর
অনুযায়ী,
জামাইবাবুর
প্রতি
নরম
মনোভাব
প্রসঙ্গে
প্রশ্ন
ওঠায়
অভিতাভ
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
উত্তর,
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
প্রার্থী
তাঁর
প্রার্থী।
মধ্যে
আর
কেউ
নেই
বলে
নিজের
অবস্থান
ব্যাখ্যা
করেছেন
তিনি।
অমিতাভ
বন্দ্যোপাধ্যায়
দাবি
করেছেন
কোনও
সুবিধা
নেন
না
জামাইবাবুর
কাছ
থেকে।
এমন
কী
দিল্লি
গেলেও
দিদির
বাড়িতে
তিনি
ওঠেন
না।
তবে সম্পর্ক বজায় রয়েছে দিদির সঙ্গে। দিল্লি গেলে দেখা করে আসেন দিদির সঙ্গে। তবে জামাইবাবুর সঙ্গে সম্পর্ক কী তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি প্রভাবশালী এই তৃণমূল নেতা।