দলনেত্রীর পথে হেঁটেই আন্দোলন করেছেন, দাবি সব্যসাচীর! মুকুলের দাবিতে বাড়ল জল্পনা
দলের বৈঠকই হোক কিংবা কোনও সিদ্ধান্ত, যতক্ষণ দলের নেতৃত্বের কাছ থেকে তিনি নিজের কানে না শুনছেন, ততক্ষণ কোনও মন্তব্য করবেন না। আর দলের বিরোধী কাজ করেছেন, তা মানতেও রাজি নন সব্যসাচী দত্ত।
দলের বৈঠকই হোক কিংবা কোনও সিদ্ধান্ত, যতক্ষণ দলের নেতৃত্বের কাছ থেকে তিনি নিজের কানে না শুনছেন, ততক্ষণ কোনও মন্তব্য করবেন না। আর দলের বিরোধী কাজ করেছেন, তা মানতেও রাজি নন সব্যসাচী দত্ত। বিদ্যুৎ পর্ষদের কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের স্বার্থে আর মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলার জন্য সবসময়ই বলেন।
নেত্রীর দেখানো পথেই তিনি আন্দোলনে
বিতর্ক
শুরু
হয়েছিল
মার্চের
শুরু
দিকে
মুকুল
রায়
তাঁর
বাড়িতে
লুচি
আলুর
দম
খেতে
যাওয়ার
পর
থেকে।
আর
চূড়ান্ত
রূপ
নেয়
শুক্রবার
বিদ্যুৎ
ভবনে
মন্ত্রীর
বিরুদ্ধে
বিক্ষোভ
দেখানোর
সময়।
তবে
এসম্পর্কে
সব্যসাচী
দত্ত
বলেন,
দলনেত্রীর
দেখানো
পথেই
তিনি
আন্দোলন
করছেন।
এপ্রসঙ্গে
সিঙ্গুরের
কৃষকদের
আন্দোলনের
পাশে
দাঁড়ানোর
কথা
স্মরণ
করিয়ে
দেন।
মানুষের
সঙ্গে
থাকা
আর
মানুষের
স্বার্থে
কথা
বলার
কথাও
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
সব
সময়ই
বলেন
বলে
জানিয়েছেন।
দলের
সদস্যপদ
নেওয়ার
সময়
ব্যক্তিগত
সৌজন্যতা
রক্ষা
করা
যাবে
না
এমন
কোনও
নির্দেশ
সেই
সময়
ছিল
না
বলেও
জানিয়েছেন
সব্যসাচী
দত্ত।
তাই
তাঁর
আচরণের
কোনটা
দল
বিরোধী
তা
নিয়েও
প্রশ্ন
তোলেন
সব্যসাচী
দত্ত।
ফিরহাদ হাকিমকে নিয়ে সব্যসাচী দত্ত
ববিদা
তার
দাদার
মতো।
ব্যক্তিগত
হোক
কিংবা
অন্য
কিছু,
দলের
মধ্যে
ববিদার
সঙ্গে
তাঁর
সম্পর্ক
ভাল
বলেও
মন্তব্য
করেছেন
সব্যসাচী
দত্ত।
সাংবাদিকদের
থেকে
শুনে
নয়,
ববিদা
ফোন
করলেই
সব
জানতে
পারবেন
তিনি।
তবে
দু-তিনদিন
তাঁর
সঙ্গি
ববিদা
অর্থাৎ
ফিরহাদ
হাকিমের
সঙ্গে
তাঁর
কোনও
কথা
হয়নি
বলেও
জানিয়েছেন
তিনি।
'লোকসভা নির্বাচনে তাদের হয়ে কাজ সব্যসাচীর'
তিনি কী করবেন জানি না, তবে লোকসভা নির্বাচনে তাদের পক্ষেই ছিলেন সব্যসাচী। এদিন এমনটাই দাবি করেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। আর ছিলেন বলেই ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ১২১টিতে বিজেপি এগিয়ে যেতে পেরেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুকুল রায় হাসি মুখেই এই মন্তব্য করেন।
[আরও পড়ুন:সব্যসাচীর আচরণে ক্ষুব্ধ দল, আপাতত মেয়রের দায়িত্বে তাপস]