সংবিধান দিবসেও মমতা সরকারকে নিশানা ধনখড়ের, টুইটে কী লিখলেন রাজ্যপাল
সংবিধান দিবসেও মমতা সরকারকে নিশানা ধনখড়ের, টুইটে কী লিখলেন রাজ্যপাল
সংবিধান দিবসে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে টুইট রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের। টুইটে রাজ্যপালব লিখেছেন,সংবিধান মেনে প্রশাসন চালানো উচিত,যাতে গণতন্ত্র বিকশিত হতে পারে। প্রশাসনিক আধিকারীকদের উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছেন সংবিধানের মূল বক্তব্যকে তুলে ধরা এবং মৌলিক দায়িত্ব পালন করা উচিত। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বারবারই প্রশাসক এবং পুলিশকে নিরপেক্ষ হয়ে কাজ করার বার্তা দিয়েছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন পুলিশ প্রশাসন শাসকদলের নির্দেশে বা প্রভাবে কাজ করছে। সেকারণে রাজ্যে আইন শৃঙ্খলার এত অবনতি হয়েছে।
সংবিধান দিবসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সংসদের সেন্ট্রাল হলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নাম না করে কংগ্রেসের কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন কিছু রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলেছে।তারা পরিবার তান্ত্রিক রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। ফর দ্য ফ্যামিলি, বাই দ্য ফ্যামিলি। এমনই পরিস্থিতি তাঁদের। গোটা রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে সেই পরিবারের হাতে। রাজনৈতিক স্বার্থে দুর্নীতিগ্রস্তদের মর্যাদা দেএওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একই সঙ্গে তিনি অভিযোগ করেছেন সংবিধানের গণতান্ত্রিক অস্তিত্বকে তাঁরা নষ্ট করছেন।
মোদীর ভাষাতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারকে নিশানা করেছেন রাজ্যপাল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য পুরভোট নিেয় রাজ্যপালের প্রবল বিরোধ তৈরি হয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে। রাজ্যপাল দাবি করেছিলেন তিনি একদিনে পুরভোট করাতে চান। এই নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দীর্ঘ এক ঘণ্টার বৈঠকেও মতের মিল হয়নি। রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করেছিলেন। তিনি বলেছিলে রাজ্য সরকারের হয়ে কাজ করলে চলবে না। যদিও শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন রাজ্য সরকারের প্রস্তাবে সম্মত হয়েই ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরসভার ভোটের দিন ঘোষণা করেছে। ২২ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করতে হবে বলে জানিয়েছে। ভোটের দিন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কলকাতা পুর এলাকায় নির্বাচনী বিধি লাগু হয়ে গিেয়ছে।
এদিকে
আবার
ডেরেক
ওব্রায়েন
মোদীকে
নিশানা
করে
টুইট
করেছেন।
সংবিধান
দিবসের
পুরনো
ভাষণের
ভিডিও
শেয়ার
করে
তৃণমূল
সাংসদ
লিখেছেন,
কয়েকমাস
আগে
সংসদে
দাঁড়িয়ে
দুটি
বই
নিয়ে
প্রশ্ন
তুলেছিলাম।
একটি
হল
ভারতের
সংবিধান।
অপরটি
হল
পশ্চিমবঙ্গে
নির্বাচন।প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
সংবিধান
দিবসের
অনুষ্ঠান
বয়কট
করেছিলেন
বিরোধী
দলের
সব
নেতারা।
তা
জাতীয়
কংগ্রেস,
তৃণমূল
কংগ্রেস,
আরজেডি,
সিপিএম,
সিপিআই,
ডিএমকেসহ
প্রায়
সব
বিরোধী
রাজনৈতিক
দল
অনুষ্ঠান
বয়কট
করেছিল।