করোনা মোকাবিলায় র্যাপিড টেস্টই একমাত্র পথ, হেল্পলাইনে লাগাতার ফোনের ডাক দিল ডিওয়াইএফআই
করোনা মোকাবিলায় র্যাপিড টেস্টই একমাত্র পথ, হেল্পলাইনে লাগাতার ফোনের ডাক দিল ডিওয়াইএফআই
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে র্যাপিড টেস্টই-ই একমাত্র পথ। চিকিৎসক, গবেষক থেকে শুরু করে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতারা সবাই সেই র্যাপিড টেস্ট করানোর কথাই বলে চলেছে। সেই টেস্টিং বাড়ানোর দাবিতে নয়া কর্মসূচির ডাক দিল সিপিএমের যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই।
ডিওয়াইএফআইয়ের নয়া কর্মসূিচ
রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। সংক্রামিতদের চিহ্নিত করাই একমাত্র পথ। এরজন্য র্যাপিড টেস্টিং ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু রাজ্যে সেভাবে পরীক্ষা হচ্ছে না এমনই অভিযোগ। তাই 'হ্যালো টেস্টিং' কর্মসূচির ডাক দিল িডওয়াইএফআই। এই কর্মসূচিতে শুক্রবার দিনভর রাজ্য সরকারের দেওয়া করোনা হেল্পলাইন নম্বরে লাগাতার ফোন করার ডাক দেওয়া হয়েছে। ফোন করে বলা হবে আমরা ভয় পাচ্ছি। দলের সবস্তরের কর্মীদের এই কর্মসূচির কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রের চিহ্নিত হটস্পটের তালিকায় রাজ্য
ইতিমধ্যেই করোনা মোকাবিলায় দেশের বেশ কয়েকটি জায়গাকে হটস্পট বলে চিহ্নিত করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। তারমধ্যে রাজ্যের চার জেলা এবং কলকাতার নাম রয়েছে। হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরের নামও রয়েছে এই তালিকায়। সেই এলাকাগুলি সিল করে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। আগামী ৩ সপ্তাহের মধ্যে এই এলাকাগুলিতে নতুন সংক্রমণ বন্ধ করা গেলে করোনা ভাইরাসের চেন সংক্রমণ ভাঙা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
পর্যাপ্ত টেস্টিংয়ের দাবি
করোনা সংক্রমণ রুখতে লাগাতার টেস্টিংই একমাত্র পথ এমনই জানিয়েছেন গবেষক থেকে চিকিৎসকরা। কিন্তু পর্যাপ্ত পিপিই-র অভাবে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরাও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে শুরু করেছেন। কলকাতা সহ রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালের নার্স, চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।