বিশ্বভারতীর তীর্থভূমি হবে বাংলাদেশ ভবন! দ্বারোদ্ঘাটনে এক সূত্রে গাঁথা হল দুই বাংলা
বিশ্বভারতী বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করলেন প্রতিবেশী দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও শেখ হাসিনা। এক সূত্রে গেঁথে গেল দুই দেশ। এক সূত্রে গাঁথা হল দুই বাংলার সম্পর্ক।
বিশ্বভারতী বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করলেন প্রতিবেশী দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও শেখ হাসিনা। এক সূত্রে গেঁথে গেল দুই দেশ। এক সূত্রে গাঁথা হল দুই বাংলার সম্পর্ক। এপার বাংলার বিশ্বভারতীতে উদ্বোধিত হল বাংলাদেশ ভবনে। এই পূণ্যলগ্নে উপস্থিত বাংলার রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
শুক্রবার বিশ্বভারতীর সমাবর্তনের পরই বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কর্মভূমিতে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধনে দুই দেশের ও সর্বোপরি দুই বাংলার মৈত্রীর বন্ধন আরও দৃঢ় হল। এই বাংলাদেশ ভবনে থাকবে অবিভক্ত বাংলায় কবিগুরুর সকল কীর্তি।
PM Narendra Modi and Bangladesh PM Sheikh Hasina inaugurate Bangladesh Bhavan in #SantiNiketan. #WestBengal Chief Minister Mamata Banerjee also present pic.twitter.com/bqFO3XpHnI
— ANI (@ANI) May 25, 2018
এদিন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্বভারতীকে মন্দিরের সঙ্গে তুলনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কবিগুরুর শান্তিনিকেতনে এসে নিজেকে গর্বিত বলে মনে করেন তিনি। মঞ্চে উঠেই বাংলায় সকলকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানিয়ে বিশ্বভারতীর মনোরঞ্জন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
PM Narendra Modi, Bangladesh PM Sheikh Hasina & West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee at Bangladesh Bhavan in #SantiNiketan. pic.twitter.com/2dpTfAN0BH
— ANI (@ANI) May 25, 2018
[আরও পড়ুন:বিশ্বভারতী তাঁর কাছে মন্দিরের মতো, গুরুদেব-বন্দনায় সমাবর্তন অনুষ্ঠান মাতালেন মোদী]
বিশ্বভারতীতে
এদিন
ইতিহাস
রচিত
হল,
এক
সমাবর্তনে
দুদেশের
প্রধানমন্ত্রী
উপস্থিত
রইলেন।
এক
ঐতিহাসিক
মুহূর্তের
সাক্ষী
থাকল
শান্তিনিকেতন।
বিশ্বভারতীর
সমাবর্তনে
এক
মঞ্চে
উপস্থিত
থাকলেন
প্রতিবেশী
দুই
দেশের
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী,
শেখ
হাসিনা
ও
বাংলার
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশ্বভারতীর
সমাবর্তন
মিলিয়ে
দিল
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী
ও
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
মোদীকে
স্বাগত
জানালেন
মমতা।
রাজনৈতিক
মতানৈক্যের
ঊর্ধ্বে
উঠে
সৌজন্য
বিনিময়ের
পাশাপাশি
তাঁদের
আলাপচারিতা
এদিন
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করল
বিশ্বভারতীর।
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করল
সারা
রাজ্যের।
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
বলেন,
বিশ্বভারতীর
এই
বাংলাদেশ
ভবন
অচিরেই
তীর্থভূমি
হয়ে
উঠবে।