বাংলা থেকে দলে দলে আরএসএস-এ যোগদানের হিড়িক বাড়ছে! দুশ্চিন্তার ভাঁজ তৃণমূল নেতৃত্বের কপালে
লোকসভা ভোটের সময় 'জয় শ্রীরাম ' ধ্বনি ঘিরে বাংলা জুড়ে রাজনৈতিক ময়দান ক্রমেই সরগরম হয়। মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় যাওয়ার সময় , পথের ধরে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষদের এই স্লোগান শুনে তীব্র ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মুখ্যমন্ত্র
লোকসভা ভোটের সময় 'জয় শ্রীরাম' ধ্বনি ঘিরে বাংলা জুড়ে রাজনৈতিক ময়দান বারবার সরগরম হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কনভয়ে যাওয়ার সময়, পথের ধরে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষদের এই স্লোগান শুনে তীব্র ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। এরপর কী ঘটে গিয়েছে, সেই ঘটনাপ্রবাহ প্রায় সকলেরই জানা! ভোট মিটতেই দেখা যাচ্ছে বাংলার বুক থেকে ক্রমেই মানুষ ঝুঁকতে শুরু করেছেন গেরুয়া শিবিরের দিকে। সর্বভারতীয় সংবাদপত্র 'দ্য প্রিন্ট' এমনই এক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে।
আরএসএস -এর দাবি
সপ্তদশ
লোকসভা
ভোটে
মোদী
সুনামির
পর
থেকে
দেশের
বিভিন্ন
অংশে
গেরুয়ার
প্রতি
ঝোঁক
বাড়ছে।
আর
আরএসএস-এর
দাবি,
উত্তরপ্রদেশের
পরই
এই
মুহূর্তে
বাংলা
থেকে
সবচেয়ে
বেশি
মানুষ
যোগ
দিচ্ছেন
আরএসেস-এর
শিবিরে।
রাষ্ট্রীয়
স্বয়মসেবক
সংঘে
যোগ
দেওয়ার
হিড়িক
বাংলা
থেকে
হঠাৎই
বাড়তে
শুরু
করেছে।
কিভাবে বাংলার থাবা বসাচ্ছে গেরুয়া ঝান্ডা!
২০১৭
সালে
যখন
'
জয়েন
আরএসএস'
উদ্যোগ
শুরু
হয়েছিল
তখন
দেখা
গিয়েছিল
পশ্চিমবঙ্গ
দেশের
মধ্যে
ষষ্ঠতমস্থান
যেখান
থেকে
অনেকে
আরএসএস
-এ
যোগ
দেওয়ার
জন্য
ইচ্ছাপ্রকাশ
করেছেন।
২০১৯
আসতেই
দেখা
যাচ্ছে
বাংলা
এখন
দ্বিতীয়
স্থানে।
গোটা
দেশের
মধ্যে
আরএসএস-এ
যোগ
দিতে
চাওয়া
মানুষদের
মধ্যে
দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ
জনসংখ্যা
বাংলা
থেকে
উঠে
আসছে।
বাংলাকে নিয়ে কেন স্বপ্ন দেখছে আরএসএস!
বাংলাকে নিয়ে এবার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে গেরুয়া শিবির আরএসএস। উত্তরপ্রদেশে আরএসএস -এর ৬ টি দফতর রয়েছে। আর বাংলায় রয়েছে মাত্র ২ টি দফতর। সেই প্রেক্ষাপটে বাংলা থেকে ক্রমেই আরএসএসএ যোগ দিতে চাওয়া মানুষে সংখ্যা বেড়ে যাওয়া নিয়ে যতটা উৎফুল্ল গেরুয়া শিবির, ঠিক ততটাই চিন্তার ভাঁজ পড়ছে তৃণমূলের কপালে!
আর এসএস-এর দাবি
আরএসএস-এর তরফে দাবি করা হয়েছে, যেভাবে পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসন ধর্মীয় ভেদাভেদের জায়গা থেকে রাজনীতিতে নেমেছে, তা দেখেই একটি ধর্মের মানুষরা ক্রমেই ঝুঁকতে শুরু করেছেন গেরুয়া শিবিরের দিকে।