গালওয়ান নিয়ে কী ভাবছে কলকাতার চায়না টাউন, উঠে এলো আসল সত্যিটা
গালওয়ান নিয়ে কী ভাবছে কলকাতার চায়না টাউন, উঠে এলো আসল সত্যিটা
নামেই চিনা আদতে তাঁদের জন্ম এবং কর্ম সবটাই ভারতে। নিজেেদর ভারতবাসী বলেই জানেন তাঁরা। তাই লাদাখে চিনে আস্ফালন মেনে নিতে না পেরে পোস্টার-ব্যানার নিয়ে প্রতিবাদে সামিল হয়েিছলেন চায়না টাউনের বাসিন্দারা। কিন্তু তারপরেও কোনও না কোনও ভারে তীর্যক আক্রমণের শিকার হতে হয়েছে তাঁদের। এবার তাই আর যুদ্ধ নয় দুই দেশের মধ্যে শান্তি ফিরুক এই কামনা করেই বিপদের ত্রাতা বোট দেবতার কাছে পুজো দিলেন তাঁরা।
শান্তি চায় চায়না টাউন
আর হানাহানি নয় এবং শান্তি ফিরুক লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায়। এমনই চান কলকাতার চায়না টাউনে বাসিন্দারা। ভারতের এই সংকটঘন মূহূর্তে বিপদের ত্রাতা বলে বিশ্বাস যেই দেবতার উপর সেই বোড দেবতার কাছে পুজো দিচ্ছেন চায়না টাউনের বাসিন্দারা। সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই দেবতার দ্বারস্থ হন তাঁরা। এবার দেশ রক্ষায় সেই দেবতার দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। গালএয়ানে যেন শান্তি ফিরিয়ে আনেন বোড দেবতা তারই অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
গালওয়ানে উত্তেজনা
গত দু সপ্তাহ ধরে লাদাখ সীমান্তে আস্ফালন করে চলেছে চিন। ভারতের ২০ জন জওয়ান শহিদ হয়েছেন গালওয়ান উপত্যকায় চিনা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে। এই নিয়ে প্রবল উত্তেজনা তৈরি হয়েছে সীমান্তে। চিনের অনৈতিক দাবির প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে গোটা েদশ। শহিদ জওয়ানদের বদলা নেওয়ার দাবি উঠেছে দেশ জুড়ে। চিনা সামগ্রী বর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবাদে চায়না টাউন
এই উত্তেজনা পূর্ণ পরিস্থিিততে স্বাভাবিক ভাবেই সকলের জনর পড়েছে চায়না টাউনে। শহর কলকাতার মধ্যে রয়েছে ছোট্ট একটি চিন। সেখানে স্বাধীনতার আগে থেকেই বসবাস করে কয়েকশো চিনা। ভারতকেই নিজেদের দেশ বলে মনে করে তারা। গালওয়ানে চিনের আস্ফালন তাই মেনে নিতে পারেনি তাঁরা। চিন বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছে শহরের চিনা বাসিন্দারাও।
ভারতের হুঁশিয়ারি
গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চিনকে হুঁশিয়ার করে বলেছে ভারত চিনের চোখে চোখ রেখে জবাব দিতে জানে। আগে তিনি বলেছিলেন ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ তবে অকারণে খোঁচালে ভারত চুপ করে থাকবে না। তার যোগ্য জবাব দেওয়ার ক্ষমতা ভারতের আছে। ইতিমধ্যেই লাদাখ সীমান্তে সেনা তৎপরতা শুরু করেছে ভারত।
নিজেদের অস্ত্রে নিজেরাই কুপোকাত পাকিস্তান! গ্রেনেড হামলায় কেঁপে উঠল করাচি স্টক এক্সচেঞ্জ, মৃত ১০