For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ডিইএলইডি পরীক্ষায় ফের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষাকেন্দ্রে বিক্ষোভ শিক্ষকদের

ফের ফাঁস হয়ে গেল প্রশ্নপত্র। যার জেরে ৩ ফেব্রুয়ারি ডিইএলইডি-র পরীক্ষা নিয়ে ক্ষোভ ছড়াল বিভিন্ন কেন্দ্রে। ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ডিইএলইডি-র ৫০৬ ও ৫০৭ নম্বর পেপারের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল।

  • By Oneindia Staff
  • |
Google Oneindia Bengali News

ফের ফাঁস হয়ে গেল প্রশ্নপত্র। যার জেরে ৩ ফেব্রুয়ারি ডিইএলইডি-র পরীক্ষা নিয়ে ক্ষোভ ছড়াল বিভিন্ন কেন্দ্রে। ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ডিইএলইডি-র ৫০৬ ও ৫০৭ নম্বর পেপারের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে চারদিন পরে সেই পরীক্ষা বাতিল করেছে ন্য়াশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং বা এনআইওএস। এই বাতিল পরীক্ষাই ৩ ফেব্রুয়ারি নেওয়া হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। কিন্তু, এদিন সকালেও শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চের পক্ষ থেকে ফের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ তোলা হয়। এই ঘটনায় জেলার বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্র ডিইএলইডি পরীক্ষায় প্রশিক্ষণ নেওয়া শিক্ষকরা বিক্ষোভও দেখান।

ডিইএলইডি পরীক্ষায় ফের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষাকেন্দ্রে বিক্ষোভ শিক্ষকদের

৩১ মার্চের মধ্য়ে রাজ্যের ১লক্ষ ৬৯ হাজার শিক্ষককে ডিইএলইডি পরীক্ষার শংসাপত্র জমা করতে হবে। নচেৎ এনসিটিই-র নির্দেশ অনুযায়ী অনিশ্চিত হতে পারে চাকরি। এই কারণে১ লক্ষ ৬৯ হাজার শিক্ষক অনলাইন-এ এনআইওএস-এর দ্বারা পরিচালিত ডিইএলইডি কোর্সে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। কিন্তু, বারবার পরীক্ষা বাতিল হতে থাকলে তাঁরা বিপদে পড়বেন বলে দাবি করছেন শিক্ষক প্রশিক্ষণ নেওয়া বহু প্রাথমিক শিক্ষক।

৩ ফেব্রুয়ারি বামেদের ব্রিগেডের জেরে জেলায় জেলায় বাসের সংখ্যা কম। কারণ বাম কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে একটা বিশাল সংখ্যক যানবাহন ব্রিগেডে এসেছে। যানবাহনের অপ্রতুলতাকে এই বিশেষ দিনে গুরুত্ব না দিয়ে এবং প্রশ্নফাঁসের সঠিক তদন্ত না করেই কী ভাবে ৩ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে তাতে প্রশ্ন তুলেছিল শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চ। পরীক্ষার উপরে স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলাও করে তারা। এতে পরীক্ষায় স্থগিতাদেশ না দিলেও ফল প্রকাশে স্থগিতাদেশ দিয়ে রেখেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ১৮ তারিখ এই মামলার ফের শুনানি হবে। কিন্তু, তার আগে ফের পরীক্ষার দিনে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ পরিস্থিতিকে গরম করে তুলেছে।

সেইসঙ্গে এদিন পরীক্ষা দিতে গিয়ে বহু সেন্টারে তাঁরা ভোগান্তির সম্মুখিন হন বলে অভিযোগ শিক্ষকদের। কোনও এক কেন্দ্র ৯০০ জন পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু সেখানে ২০০০ জনের পরীক্ষার সিট দেওয়া হয়েছে। আবার কোথাও বেলা ১১টা বেজে গেলেও পরীক্ষার প্রশ্নই পৌঁছয়নি। টানা সাড়ে ঘণ্টা ধরে পরীক্ষা হবে বলে এদিন সকাল থেকেই পরীক্ষা শুরু হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। ফলে, বহু স্থানে যে শিক্ষকরা এই সব অব্যবস্থার শিকার হয়েছেন সেখানেই বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে এনআইওএস কী অবস্থান নিচ্ছে তা জানা যায়নি। তবে, বহী পরীক্ষাকেন্দ্রেই ডিইএলইডি পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়ে যায় বলে অভিযোগ।

English summary
Again a controversy has built after fresh allegation of DELED exam's question leak has come out. Even teachers started agitation over many miss management of DELED exam in many exam centres.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X