রাজ্যে সরকারের কড়া নির্দেশিকা, বিদ্যুৎ ফেরাতে তৎপর সিইএসসি, রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ
অবশেষে পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিজনক। শহর ও শহরতলির বেশ কিছু জায়গায় স্বাভাবিক হল বিদ্যুৎ পরিষেবা। টানা ৭২ ঘণ্টা জলহীন-বিদ্যুৎহীন থাকার পর কিছুটা রেহাই পেয়েছেন তাঁরা।
অবশেষে পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিজনক। শহর ও শহরতলির বেশ কিছু জায়গায় স্বাভাবিক হল বিদ্যুৎ পরিষেবা। টানা ৭২ ঘণ্টা জলহীন-বিদ্যুৎহীন থাকার পর কিছুটা রেহাই পেয়েছেন তাঁরা। স্বরাষ্ট্র দফতরের পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, যাদবপুর, সেলিমপুর, মুকুন্দপুর, সার্ভে পার্ক, পাটুলি, রিজেন্ট এস্টেট, এনএসসি বোস রোড, বেহালা চৌরাস্তা, জেমস লং সরণী, শীলপাড়া, লেকটাউন, যশোর রোড, নাগেরবাজার, রাসবিহারি কানেক্টর, বিবি চ্যাটার্জী স্ট্রিটে বিদ্যুৎ ফিরেছে।
ফিরছে বিদ্যুৎ
অবশেষে ছন্দে ফিরছে শহর। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে বিদ্যুৎ পরিষেবা। যাদবপুর, সেলিমপুর, মুকুন্দপুর, সার্ভে পার্ক, পাটুলি, রিজেন্ট এস্টেট, এনএসসি বোস রোড, বেহালা চৌরাস্তা, জেমস লং সরণী, শীলপাড়া, লেকটাউন, যশোর রোড, নাগেরবাজার, রাসবিহারি কানেক্টর, বিবি চ্যাটার্জী স্ট্রিটে বিদ্যুৎ ফিরেছে রবিবার দুপুর থেকেই। স্বারাষ্ট্র দফতরের পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে একথা।
বিদ্যুৎ দফতরের তৎপরতা
সিইএসসি তো তৎপর হয়েইছে কাজ করছে রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের কর্মীরাও। রাতভর কাজ করে গড়িয়া, বাঁশদ্রোণী, কেষ্টপুর, বাগুইহাটি, তেঘড়িয়া, সল্টলেক, নিউটাউন, বারাসাত, তমলুক, এগরা, কাঁথি, কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর, রানাঘাট, গয়েশপুর ও কল্যাণীর মতো বহু জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করা হয়েছে।
লকডাউনের কারণে সমস্যা
করোনা লকডাউনের মধ্যেই আম্ফানের তাণ্ডব চলেছে। তছনচ হয়েছে শহর থেকে জেলা। এই পরিস্থিতির মধ্যেই ২৫ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছিল সিইএসসি। এই নিয়ে গতকাল চরমে ওঠে শহরের পরিস্থিতি। একাধিক জায়গায় শুরু হয় বিক্ষোভ। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষে সিইএসসিপ সদর দফতর ভিক্টোিরয়া হাউসে পর্যন্ত যান মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
সেনার তৎপরা শুরু
শেষে সেনাবাহিনী উদ্ধারকাজে হাত লাগায় রাজ্যে। প্রায় ২২৫টি দলে ভাগ হয়ে সেনাবািহনী গতকাল থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত জেলা ও শহরে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে। সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলছে উদ্ধারকাজ। বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরাও কাজ করে চলেছেন।
সিইএসসিকে সহযোগিতায় বিদ্যুৎ দফতর
সিইএসসিকে সহযোগিতা করছে রাজ্য বিদ্যুৎ দফতর। বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন ২০টি গ্যাং কাজে জন্য দেওয়া হয়েছে সিইএসসিকে। কর্মীর অভাবে কাজ করতে পারছে না ওরা। কিন্তু শহরের পরিস্থিতিত স্বাভাবিক করতে এখন সহযোগিতা করতেই হবে।