জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় ব্রাত্য বাংলা! সরব হতে মমতাকে আর্জি অধীরের
জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় ব্রাত্য বাংলা! সরব হতে মমতাকে আর্জি অধীরের
জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় নেই বাংলা। যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আগেই চিঠি পাঠিয়েছিলেন বহরমপুরের সাংসদ তথা লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী। এবার এব্যাপারের সরব হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিলেন অধীর চৌধুরী।
ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় ব্রাত্য বাংলা
রবীন্দ্রনাথের মতো আন্তর্জাতিক মানের কবি বাংলা থেকেও বাংলাকে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় রাখায় হয়নি জাতীয় শিক্ষা নীতিতে। নতুন শিক্ষানীতিতে সংস্কৃত ও হিন্দির পাশাপাশি ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় স্থান পেয়েছে তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এবং ওড়িয়া। বাংলার জায়গা হয়নি।
দিন দুয়েক আগে মোদীকে চিঠি
বাংলা ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় রাখার জন্য দিন দুয়েক আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী। রবীন্দ্রনাথ নোবেল পাওয়ার পরেও কেন বাংলাকে এভাবে ধ্রুপদী বাংলা ভাষার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হল তাই নিয়ে সরব হয়েছেন তিনি।
এবার সরব হতে মমতাকে আহ্বান
নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় নেই বাংলা। এনিয়ে প্রতিবাদ গড়ে তুলুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে এমনটাই আহ্বান জানিয়েছেন অধীর চৌধুরী। তাঁর মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বাংলায় বই নিখেছেন। ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় বাংলাকে মনা রাখার প্রতিবাদে তিনি নিশ্চয়ই মানহ সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের কাছে দরবার করবেন। এছাড়াও রাজ্যের শিক্ষা ও সংশ্লিষ্ট দফতরগুলির মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে প্রতিবাদ জানানোর আহ্বান জানানো হয়েছে অধীর চৌধুরীর চিঠিতে।
বিশেষজ্ঞ কমিটি রাজ্যের
জাতীয় শিক্ষানীতির বিরোধিতায় ইতিমধ্যেই রাজ্যে সরব বিজেপি বিরোধী বিশেষ করে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলি। শিক্ষাবিদদের একাংশও সরব হয়েছেন। এই শিক্ষানীতির ফাঁকফোকর খুঁজে বের করতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে রাজ্য সরকার। শীঘ্রই সেই কমিটি রিপোর্ট দেবে। আর ১৫ অগাস্টের মধ্যেই বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়ার কথা রাজ্য সরকারের।
বড় ধাক্কা বিরোধী শিবিরে! ভাঙড়ের পাওয়ার গ্রিড বিরোধী আন্দোলনের শ'য়ে শ'য়ে কর্মীর যোগ তৃণমূলে