বাংলার সমস্যার কারণ মমতার মিথ্যাচার! স্বাস্থ্যসচিব বদল নিয়ে 'বড়' উপদেশ অধীরের
আপনি মিথ্যা বলছেন। এমনটাই প্রতিক্রিয়া বহরমপুরের সাংসদ তথা লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী। তিনি আরও বলেন বাংলার সমস্যার মূল কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচার।
আপনি মিথ্যা বলছেন। এমনটাই প্রতিক্রিয়া বহরমপুরের সাংসদ তথা লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী। তিনি আরও বলেন বাংলার সমস্যার মূল কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচার। সচিব বদলানোর টোটকায় করোনা সারানো যাবে না, মন্তব্য করেছেন অধীর।
বলির পাঠা সচিব! স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতাকে দিতে হবে জবাব, না হলে পদত্যাগ, দাবি দিলীপের
সচিব নিধনে নেমেছেন মমতা
করোনা সংক্রমণে যখন সার রাজ্য চিন্তিত, তখন মুখ্যমন্ত্রী সচিব নিধনে নেমেছেন। এমনটাই প্রতিক্রিয়া কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরীর। স্বাস্থ্যসচিবের আগে খাদ্যসচিবকে সরানোর কথা উল্লেখ করেন তিনি। বিষয়টিকে তিনি উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো বলেও কটাক্ষ করেছেন। এই রাজনৈতিক সংস্কৃতি বাংলায় বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
রাজ্যের স্বাস্থ্যের হাল নিয়েও কটাক্ষ
রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল নিয়েও কটাক্ষ করেন অধীর। তিনি বলেন, ২০১১ সাল থেকে ক্ষমতায় তৃণমূল। আর সেই থেকেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ভেঙে পড়ার জন্য যদি কেউ দায়ী হন, তাহলে তিনি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি কটাক্ষ করে বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সব ঠিক আর স্বাস্থ্য সচিবের সব দোষ। বিষয়টি পুরো প্রতিষ্ঠানের সমস্যা বলেও দাবি করেন তিনি।
উপযুক্ত লোককে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদে বসান
অধীর চৌধুরী মনে করেন, এত দায়িত্ব সামলানোর পর, স্বাস্থ্য দফতরের দায়িত্ব তিনি সামলাতে পারছেন না। তাই সর্বপ্রথমে নিজেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে নিয়ে উপযুক্ত লোককে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে হবে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টোটকা ব্যবহার করছেন। কিন্তু তা দিয়ে লাভ হবে না। বলেছেন অধীর।
বাংলার সমস্যার কারণ মমতার মিথ্যাচার
অধীর
চৌধুরীর
অভিযোগ
বাংলার
মানুষের
সঙ্গে
লুকোচুরি
খেলছেন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
তাঁর
প্রশ্ন
কেন
বাংলার
মানুষকে
ধোঁকা
দিচ্ছেন।
অধীর
চৌধুরী
বলেন
রাজ্যে
রাজ্যে
পরিযায়ী
শ্রমিকরা
কান্নাকাটি
করছেন।
কেননা
তাঁদের
কাছে
খাওয়ার
সংকট
তৈরি
হয়েছে।
পরিকল্পনার
অভাবে
মুখ্যমন্ত্রী
বিপর্যয়
ডেকে
আনছেন
বলে
অভিযোগ
করেছেন
অধীর।
অধীর
চৌধুরীর
অভিযোগ
রাজ্যে
প্রথমে
দুটি
ট্রেন
এসেছিল।
তারপর
৮
টি
ট্রেনের
কথা
বলেছিল
রাজ্য
সরকার।
কিন্তু
তার
মধ্যে
থেকে
২
ট্রেনের
অনুমতি
দেওয়া
হয়েছে।
{quiz_97}