Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
অস্বস্তিকর গরম থেকে কীভাবে আপনার হার্টকে সুস্থ রাখবেন? রইল কিছু টিপস -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
২১ জুলাই পালনে করোনা সংক্রমণ বাড়াবেন না দিদিমণি! ভার্চুয়াল সভা বাতিলের পরামর্শ অধীরের
২১ জুলাই পালনে করোনা সংক্রমণ বাড়াবেন না দিদিমণি! ভার্চুয়াল সভা বাতিলের পরামর্শ অধীরের
শহিদ দিবস বাতিলের পরামর্শ লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা তথা বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরীর। বিষয়টি নিয়ে তিনি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টও করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, শহিদদের নিয়ে রাজনীতি করতে দিয়ে ব্লকে ব্লকে স্ক্রিন টানিয়ে লোক জড়ো করে রাজ্যে করোনা সংক্রমণ আর বাড়াবেন না দিদিমণি।
তৃণমূলের রাজনৈতিক উৎসব
১৯৯৩-এর ২১ জুলাই ধর্মতলায় তৎকালীন যুব কংগ্রেসের কর্মসূচি হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠলে তৎকালীন বাম সরকারের পুলিশ গুলি চালায়। সেই গুলিতে বেশ ১৩ জনের মৃত্যু হয়। সেই থেকে অর্থাৎ ১৯৯৪ সাল থেকে ধর্মতলায় শহিদ দিবস পালন করে আসছে প্রথমে যুব কংগ্রেস ও পরবর্তী সময়ে তৃণমূল। এমন কী ক্ষমতায় আসার পরেই এই কর্মসূচি বজায় রয়েছে। একেই অধীর চৌধুরী তৃণমূলের রাজনৈতিক উৎসব বলে বর্ণনা করেছেন।
এবার শহিদ দিবস সোশ্যাল মিডিয়ায়, জায়ান্ট স্ক্রিনে
এবারের শহিদ দিবস কার্যত পালন করা হবে সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং জায়ান্ট স্ক্রিনের মাধ্যমে। জায়গায়, জায়গায় জায়ান্ট স্ক্রিনের মাধ্যমে তা স্থানীয় তৃণমূল নেতা, কর্মী, সমর্থদের শোনানো হবে। এখানেই আপত্তি তুলেছেন প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
ভার্চুয়াল সভা বাতিলের পরামর্শ অধীরের
অধীর চৌধুরী বলেছেন, তৃণমূলের নেতা নেত্রীরা শহর থেকে গ্রাম, জায়ান্ট স্ক্রিনের মাধ্যমে ভার্চুয়াল সভা দেখানোর দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিবছর তৃণমূল রাজনৈতিক উৎসব করে থাকে। কিন্তু এবছর করোনার সংক্রমণ। ফলে জায়ান্ট স্ক্রিনে মমতার বার্তা শুনতে গিয়ে ছোট ছোট জমায়েত তৈরি হবে। সেখানে সামাজিক দূরত্ব মানা হবে না। যা সংক্রমণকে আরও বৃদ্ধি করবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তাই যখন সপ্তাহে ২ দিন লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে, তাই সেই লকডাউনের আওতায় ভার্চুয়াল সভাকেও আনা হোক। আবেদন করেছেন অধীর।
তদন্ত করে শাস্তি হয়নি
ক্ষমতায় আসার আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ক্ষমতায় আসলে এই ঘটনার তদন্ত করে শাস্তি দেওয়া হবে। কিন্তু ২০১১-য় ক্ষমতায় আসার পর তদন্ত কমিশন গঠন করা হলেও, এখনও তাঁর কোনও রিপোর্ট নেই। আর শাস্তি দেওয়া তো দূরের কথা। তাঁর আরও অভিযোগ, সেই দিনের দোষীরা তৃণমূলে সামিল হয়েছেন। শহিদদের নিয়ে রাজনীতি করায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও ত্রুটি করছেন না বলে অভিযোগ করেছেন অধীর।
