২৫০ আসনে জিতবে তৃণমূল, কেশপুর হবে বিজেপির শেষপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরে পা রেখেই হুঙ্কার অভিষেকের
২৫০ আসনে জিতবে তৃণমূল, কেশপুর হবে বিজেপির শেষপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরে পা রেখেই হুঙ্কার অভিষেকের
আব কি বার ২৫০ পার। বিজেপিকে নিশানা করে কেশপুরের সভা থেকে হুঙ্কার দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন একুশের ভোটে পশ্চিম মেদিনীপুরকে ১৫-০ করবে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেিপ একটা সিটও পাবে না এখানে। আর অবিভক্ত পশ্চিম মেদিনীপুরে বিজেপিকে ৩৫-০ করার চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য অবিভক্ত মেদিনীপুরে তৃণমূল কংগ্রেসকে ৩৫-০ করার ডাক দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
অভিষেকের নিশানা
কেশপুরের
সভা
থেকে
বিজেিপকে
বাংলা
থেকে
মুছে
ফেলার
ডাক
দিয়েছেন
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি
বলেছেন
বিজেিপ
বাংলায়
২০০
পার
করার
কথা
বলছে।
কিন্তু
তৃণমূল
কংগ্রেস
এবার
২৫০
পার
করবে।
লোকসভা
ভোটে
জঙ্গলমহলে
বিজেপি
ভাল
ফল
করলেও
কেশপুরে
তেমন
কায়দা
করতে
পারেনি।
বিধানসভা
ভোটে
তাই
কেশপুরকে
বিশেষ
গুরুত্ব
দিয়ে
দেখছে
তৃণমূল
কংগ্রেস।
সেকারণে
তিনি
হুঙ্কার
দিয়েছেন
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
এবার
১৫-০
হবে
বিজেপি।
আর
বিভক্ত
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
৩৫-০
হবে
বিজেপি।
বিজেপিকে নিশানা মমতার
রঘুনাথপুরে সভা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন বাংলা দখল করতে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি থেকে পুলিশ পাঠাচ্ছে বিজেপি। কাজেই সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী। বিজেপি শাসিত রাজ্য েথকে পুলিশ নিয়ে এসে ভোট লুঠের চেষ্টা করবে গেরুয়া শিবির। এমনকী ভোটের দিন রাজ্যের সীমানাগুলি বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। ভারত সরকারের স্টিকার লাগানো গাড়িতে করে বাইরের রাজ্য থেকে লোক এনে ভোট লুঠের ছক কষেছে বিেজপি। এমনই অভিযোগ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঝাড়গ্রামের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন ঝাড়গ্রামের বিজেপি প্রার্থী নাকি টাকা দিয়ে ভোট পাওয়ার চেষ্টা করছে। বিজেপি প্রার্থী নাকি প্রচারে গিয়ে বলছেন ভোটের দিন চলে আসিস খরচ দিয়ে দেব। এই নিয়ে নির্বাচন কমিশনেও নালিশ জানাতে চলেছে বিজেপি। যদিও শাসক দলের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। পুরোটাই তৃণমূলের অপ প্রচার বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
মমতাকে নিশানা অমিত শাহের
রাজ্যে প্রচারে এসে ফের তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেছেন অমিত শাহ। তিনি অভিযোগ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দলের অন্য নেতাদের গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তিনি কেবল ভাইপো অভিষেককেই দেখছেন। আম্ফানের সময় মোদী সরকারের পাঠানো টাকা লুঠ করেছে ভাইপো কোম্পানি। কেউ একা টাকাও সাহায্য পাননি বলে অভিযোগ করেছেন অমিত শাহ।