বিজেপির নবান্ন অভিযানে অশান্তি, গ্রেফতার আরও ৭
বিজেপির নবান্ন অভিযানে অশান্তি, গ্রেফতার আরও ৭
বিজেপির নবান্ন অভিযান ঘিরে ধরপাকড় অব্যহত। এমজি রোডে পুলিশের গাড়িতে অগ্নি সংযোগের ঘটনায় আরও ৭ জনকে গ্রেফতার করল পুিলশ। এই নিয়ে মোট ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ১৩ সেপ্টেম্বর বিজেপির নবান্ন অভিযান চলাকালীন পুলিশের গাড়িেত আগুন ধরিয়ে দেয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। তারপরেই উত্তেজনা চরমে ওঠে। বিজেপি কর্মীরা আগুন ধরিয়েছেন সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিজেপি নেতারা।
বিজেপির নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে তুমুল অশান্তি ছড়িয়েছিল শহরে। সাঁতরাগাছিতে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধে।পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়া হয়। পাল্টা কাঁদানেগ্যাসের শেল, জলকামান চালায় পুিলশ। হাওড়া ময়দান এবংএমজি রোডেও অশান্তির ছবি ধরা পড়ে। লালবাজারে পর্যন্ত ঢোকার চেষ্টা করেছিল বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। তাঁদের লািঠ চার্জ করে এমজি রোডের দিকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
সেখানে
দাঁডিয়ে
থাকা
একটি
পুলিশের
পিসিআর
ভ্যানে
ভাঙচুর
চালায়
উত্তেজিত
বিজেপি
কর্মী
সমর্থকরা।
দীর্ঘক্ষণ
পুলিশের
গাড়িটি
ভাঙচুর
করার
পর
গাড়িতে
আগুন
ধরিয়ে
দেওয়া
হয়।
দাউদাউ
করে
জলে
ওঠে
পুলিশের
গাড়িটি।
পরে
দমকল
এসে
আগুন
িনয়ন্ত্রণে
আনে।
সেদিনই
লালবাজারে
পুলিশের
পক্ষ
থেকে
এফআইআর
দায়ের
করা
হয়েছিল।
কর্তব্যরত
পুলিশকর্মীদের
মারধর
এবং
সরকারি
সম্পত্তি
নষ্টের
অভিযোগে
বিজেপি
কর্মীদের
বিরুদ্ধে
জামিন
অযোগ্য
ধারায়
মামলা
দায়ের
হয়।
সেদিন
রাতেই
সিসিটিভি
ফুটেজ
দেখে
এক
বিজেপি
কর্মীকে
গ্রেফতার
করে
পুলিশ।
এই িনয়ে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছিল। দিলীপ ঘোষ অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি কর্মীদের ফাঁসানোর জন্য বাইরে থেকে লোক এনে অশান্তি ছড়ানো হয়েছে। কোনও বিজেপি কর্মীর কাছে সেদিন পেট্রোল ছিল না। বাইরে থেকে শাসক দল লোক নিয়ে এসে অশান্তি ছড়িয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। সেই ঘটনায় আরও ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানো, কর্তব্যরত পুলিশকে কাজে বাধা, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট-সহ একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।
SSC নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়,CBI জেরার পর গ্রেফতার