Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো! -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
ব্যাঙ্কশাল কোর্টে হাজিরা নারদ মামলায় অভিযুক্ত ৪ হেভিওয়েটের, বৈশাখীকে সঙ্গে নিয়ে এলেন শোভন
ব্যাঙ্কশাল কোর্টে হাজিরা নারদ মামলায় অভিযুক্ত ৪ হেভিওয়েটের, বৈশাখীকে সঙ্গে নিয়ে এলেন শোভন
ব্যাঙ্কশাল আদালতে হাজিরা দিলেন তৃণমূলের চার হেভিওয়েট নেতা। সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, মদন মিত্র এবং শোভন চট্টোপাধ্যায় হাজিরা দেন। শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে এসেছিলেন তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। মিনিট দশের তাঁরা আদালতে ছিলেন তারপরেই তাঁরা চলে যান। অন্তর্বর্তী জামিন হওয়ার আগেই এই হাজিরার কথা বলা হয়েছিল। সেকারণেই ব্যাঙ্কশাল কোর্টে হাজিরা।
ব্যাঙ্কশাল কোর্টে হাজিরা
নারদ মামলায় ফের আদালতে তৃণমূল কংগ্রেসের চার হেভিওয়েট নেতা। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তাঁরা ব্যাঙ্কশাল কোর্টে হাজিরা দেন। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের গাড়িতেই আদালতে গিয়েছিলেন রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তারপরেই পৌঁছন মদন মিত্র। কয়েকদিন আগেই তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে গিেয়ছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। মিনিট চারেক তাঁরা আদালতে ছিলেন তারপর সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তাঁদের আইনজীবীরা পরে ছিলেন সেখানে।
কেন হাজিরা
অন্তর্বর্তী জামিনের আগেই সশরীরে আদালতে হাজিরার কথা বলেছিল ব্যাঙ্কশাল কোর্ট। এই আদলতেই প্রথম মমলাটি শুরু হয়েছিল। এই আদালতে জামিনের আদেশকে চ্যালেঞ্জ জািনয়ে সিবিআই হাইকোর্টে আবেদন জানায়। হাইকোর্ট প্রথমে চার হেভিওয়েট নেতাকে গৃহবন্দি রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। পরে বৃহত্তর বেঞ্চ অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করে। তার আগে নিম্নআদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দিয়ে চার হেভিওয়েটকে জেলে রাখা হয়েছিল।
নারদ কাণ্ডে গ্রেফতারি
মন্ত্রিসভার গঠনের পরেই নারদ কাণ্ডের তদন্ত তৎপর হয় সিবিআই। একই দিনে চার হেভিওয়েটকে গ্রেফতার করা হয়। নিজামপ্যালেসে গ্রেফতার করে আনে সিবিআই। প্রতিবাদে নিজাম প্যালেসে ধর্না দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়। ব্যাঙ্কশাল কোর্ট চার হেভিওয়েট নেতার প্রথমে জামিন মঞ্জুর করলেও সিবিআই রাতারাতি হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলা করে। রাতেই শুনানি হয়। তাতে নিম্নআদালতের রায়কে স্থহিত রাখার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
প্রতিহিংসার রাজনীতি
কেন্দ্র প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে বলে অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেছেন বাংলার মানুষের রায় মেনে নিতে পারে বিজেপি। সেকারণে নানা ভাবে রাজ্য সরকার অপদস্থ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
