দশম বার বাসেল এটিপি খেতাব জিতে রজার ফেডেরারের রেকর্ড
দশম বার বাসেল এটিপি খেতাব জিতে রজার ফেডেরারের রেকর্ড
দশম বার বাসেল এটিপি খেতাব জিতে অনন্য নজিরের মালিক হলেন ঘরের ছেলে রাজা রজার ফেডারার। এটাই ৩৮ বছরের টেনিস কিংবদন্তীর দ্বিতীয় এটিপি খেতাব যেটি তিনি কেরিয়ারে দশবার জিতলেন। এক নজরে দেখে নিন রজার কীর্তি।
ঐশ্বর্য কবির ভূমিকায়
এই ছবিতে এক কবির ভূমিকায় অভিনয় করছেন অ্যাশ। তবে এ কবি উন্নত মানের কবি নন। সে নিজেও জানে কবি মহলে তার কদর নেই কোনও।
বাসেল এটিপি খেতাব
বাসেল এটিপি টুর্নামেন্টের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার অ্যালেক্স ডে মিনাউরের মুখোমুখি হয়েছিলেন লেজেন্ড রজার ফেডেরার। কার্যত প্রতিপক্ষের বিনা প্রতিরোধেই ম্যাচ জিতে নেন রজার। ৬-২, ৬-২ গেমে ম্যাচ ও খেতাব জেতেন সুইশ তারকা। মাত্র ৬৮ মিনিটে শেষ হয় ম্যাচ।
ঐশ্বর্যর হৃদয় ভাঙবে
আসলে সে এতই সুন্দরী যে তাকে খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে দিয়ে কেউই দেখে না। তার উপর তাকে কেউই কবি হিসাবে গ্রহণ করতে চান না। তাতেই হৃদয় ভাঙে ঐশ্বর্যর।
দশম বার
অস্ট্রেলিয়ার অ্যালেক্স ডে মিনাউরকে হারিয়ে দেশের মাটিতে (সুইজারল্যান্ডের রাজধানী বাসেল) দশম বার এই এটিপি খেতাব জিতলেন রজার ফেডেরার। এর আগে হ্যালে এটিপি খেতাবও দশ বার জিতেছিলেন ৩৮ বছরের কিংবদন্তী।
রণবীর সম্পর্কে করন
"আমি জানি না রণবীর কোথা থেকে এত আবেগ নিয়ে আসে। আসলে একটা বিশাল বাঁধের গায়ে ছোট ফুটো দিয়ে আবেগ চুঁইয়ে আসে। কোনওদিনও ওর আবেগের বিস্ফোরণ ঘটবে।"
বছরের চতুর্থ এটিপি খেতাব
দুবাই, মিয়ামি ও হ্যালের পর বাসেলে বছরের চতুর্থ এটিপি খেতাব জিতলেন রজার ফেডেরার। একই সঙ্গে কেরিয়ারে ১০৩তম সিঙ্গলস খেতাবও জিতলেন ৩৮ বছরের টেনিস কিংবদন্তী।
অনুষ্কার চরিত্র নিয়ে করন
অনুষ্কা এমন একটা পরিবার থেকে এসেছে যেখানে সবাই কখনও না কখনও হৃদয়ভঙ্গের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু তারা সবাই খুব শক্ত মনের। তবে প্রত্যেকের চরিত্র একে অপরের থেকে আলাদা।
অপ্রতিরোধ্য ফেডেরার
গত চার ম্যাচ একটি সেটও হারেননি রজার ফেডেরার। এমনকী এই চার ম্যাচে প্রতিপক্ষ, রজারের বিরুদ্ধে সেট টাইব্রেকার পর্যন্তও নিয়ে যেতে ব্যর্থ হন। উল্টে বাসেল এটিপি-র ফাইনালে ১০টি ব্রেক পয়েন্টের ৪টি অর্জন করেন ফেডেরার।
এ ট্রাবল হার্ট
যখন ছবিটি তৈরি করা হচ্ছিল তখন ঠিক ছিল ছবির নাম হবে এ ট্রাবল হার্ট। তারপর নাম হয় অ্যায় দিল। কিন্তু কেমন একটা খালি খালি লাগছিল নামটা। তারপর নাম বদলে অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল রাখা হল।
রনুষ্কা
রণবীর আর অনুষ্কার পাগলপন্তি এই ছবির আলাদা পাওনা। এরা দুজনেই বলিউড ভক্ত। দুজনেই বড় হয়ে হাসিখুশি পাগলামিতেই। আর সেই কারণে এদের দুজনের একাধিক সংলাপ বেশ মজাদার।
অ্যাশের হাসিতে না
করন জানিয়েছেন, এই ছবিতে উর্দু কবি বলে অ্যাশের কথা বলার ধরনও এখানে আলাদা। অ্যাশের কোনও হাসির দৃশ্যই নেই।
রণবীরের চরিত্র
অনেকেই ভেবেছিলেন রণবীর এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করছেন। কিন্তু তা আদতে নয়।
দুসরা আদমির রিমেক?
এই ছবি নিয়ে আর একটি গুজব রটেছিল তা হল এই ছবি নাকি দুসরা আদমি ছবির রিমেক। কিন্তু আসলে তা নয়, সেকথা পরিষ্কার করে জানিয়ে দিয়েছেন করন।