একাধিকবার ধর্ষণে অভিযুক্ত প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক, থানায় অভিযোগ দায়েরের পর পুলিশের তদন্ত শুরু
একাধিকবার ধর্ষণে (rape) অভিযুক্ত তৃণমূলের (trinamool congress) প্রাক্তন বিধায়ক। জলপাইগুড়ির (jalpaiguri) মেটেলি থানায় এব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেছেন এক মহিলা (woman)। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করে, তাঁকে ফাঁসানোর চক্রান
একাধিকবার ধর্ষণে (rape) অভিযুক্ত তৃণমূলের (trinamool congress) প্রাক্তন বিধায়ক। জলপাইগুড়ির (jalpaiguri) মেটেলি থানায় এব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেছেন এক মহিলা (woman)। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করে, তাঁকে ফাঁসানোর চক্রান্তের পাল্টা অভিযোগ করেছেন ওই প্রভাবশালী নেতা।
মেটেলি থানায় অভিযোগ দায়ের
দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে। প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ককে নিশানা করে জলপাইগুড়ির মেটেলি থানায় এমনই অভিযোগ দায়ের করেছেন এক মহিলা। তাঁর আরও অভিযোগ আগেই অভিযোগ দায়ের করতে চাইলেও, ওই নেতা তাঁকে লোকজন দিয়ে ভয় দেখিয়েছেন। আগে অভিযোগ দায়েরে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। থানায় অভিযোগ দায়েরের পরে প্রাক্তন ওই বিধায়কের শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছেন তিনি।
ফাঁসানোর চেষ্টা, পাল্টা দাবি নেতার
যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রাক্তন বিধায়ক জোসেফ মুন্ডা। তাঁর দাবি, ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে তাঁকে। সূত্রে খবর মেডিক্যাল পরীক্ষার পরে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
নাগরাকাটার বিধায়ক ছিলেন জোসেফ মুন্ডা
২০১১ সালে নাগরাকাটা থেকে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করে পরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন জোসেপ মুন্ডা। ২০২১-এ তৃণমূল তাঁকে প্রার্থী করলেও, বিজেপির পুনা ভেঙ্গগ্রার কাছে পরাজিত হন জোসেফ মুন্ডা। এছাড়াও এই নেতা জলপাইগুড়িতে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির সভাপতির দায়িত্ব সামলেছেন।
আগেও তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
এর আগেও তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। কোচবিহারের তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের তথকালীন বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ নূর আলম হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন এক শিক্ষিকা। পরে অবশ্য ওই নেতাকে তৃণমূল বহিষ্কার করে। ঘূর্ণিঝড়ের ত্রাণ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে হগলির সিঙ্গুরের দিয়ারার এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল নেতা রমেশ কোলের বিরুদ্ধে।
হাওড়ার
বাগনানে
বাড়িতে
হামলা
চালিয়ে
তরুণীকে
ধর্ষণের
চেষ্টা,
বাধা
পেয়ে
তরুণীর
মাকে
ছাদ
থেকে
ফেলে
খুনের
অভিযোগ
উঠেছিল
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতা
কুশ
বেরার
বিরুদ্ধে।
তিনি
ছিলেন
পঞ্চায়েত
সদস্য
রেমা
বেরার
স্বামী।
পরে
ওই
নেতাকে
তৃণমূল
বহিষ্কার
করে।
এবছরের
শুরুতে
শিলিগুড়ি
মহকুমা
পরিষদের
খড়িবাড়ি
বুরাগঞ্জ
পঞ্চায়েত
এলাকায়
আদিবাসী
নাবালিকাকে
ধর্ষণের
অভিযোগ
উঠেছিল
তৃণমূলের
প্রাক্তন
অঞ্চল
লভাপতি
উজ্জ্বল
সরকারের
বিরুদ্ধে।
বাড়িতে
লোকজন
না
থাকার
সুবাদে
চকোলেটের
লোভফ
দেখিয়ে
পোল্ট্রি
ফার্মে
নিয়ে
নিয়ে
পরপর
তিনদিন
ধরে
নাবালিকাকে
ধর্ষণ
করা
হয়
বলে
অভিযোগ।
বাড়িতে
বিষয়টি
জানালে
প্রাণে
মেরে
দেওয়ার
হুমকিও
দেওয়া
হয়।
পরে
বিষয়টি
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতৃত্বকে
জানায়
ওই
নাবালিকার
পরিবার।
ওই
পরিবারের
অভিযোগের
ভিত্তিতে
তৃণমূল
নেতাকে
গ্রেফতার
করে
পুলিশ।
দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রস্তাব ও আলোচনার সম্ভাবনা