ঈদের পরে ওসিকে বেঁধে শোধরাবেন! পাল্টা তৃণমূল বিধায়ককে 'বহিরাগত' কটাক্ষ দলেরই নেতার
ছাত্র নেতা উপচার্যকে কটূ কথা বলছেন তো, নেতা আক্রমণ করছেন থানার ওসিকে। থানার ওসিকে (oc) বেঁধে রেখে বিধায়কের (mla) শোধরানোর বার্তাকে ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কেননা চোপড়ার তৃণমূল (teinamool congress) বিধায়ক হামিদুল
ছাত্র নেতা উপচার্যকে কটূ কথা বলছেন তো, নেতা আক্রমণ করছেন থানার ওসিকে। থানার ওসিকে (oc) বেঁধে রেখে বিধায়কের (mla) শোধরানোর বার্তাকে ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কেননা চোপড়ার তৃণমূল (teinamool congress) বিধায়ক হামিদুল রহমান (hamidul rahman) প্রকাশ্য জনসভায় পুলিশের উদ্দেশে এই হুঁশিয়ারি দেন। এই নেতা ছাড় দেননি দলের উত্তর দিনাজপুরের (North Dinajpur) জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালকেও।
থানার ওসিকে হুঁশিয়ারি
অনুব্রত
মণ্ডল
বলেছিলেন
পুলিশকে
বোম
মারবেশ।
না
উত্তর
দিনাজপুরের
চোপড়ার
তৃণমূল
বিধায়ক
হামিদুল
রহমান
সেরকম
কিছু
না
বলছেন,
থানায়
ওসিকে
আটকে
রেখে
শোধরানোর
কথা
বললেন।
এই
নেতা
যা
বলেছেন,
তা
এক
প্রকাশ্য
জনসভায়।
পরে
এক
সাংবাদিক
সম্মেলনেও
প্রায়
একই
হুঁশিয়ারি
দিয়েছেন
ওই
বিধায়ক।
এদিন
এক
সভায়
ভাষণ
দিতে
গিয়ে
ওই
নেতা
রামগঞ্জ
পুলিশ
ফাঁড়ির
ওসি
পিন্টু
বর্মনকে
হুমকি
দেন
বলে
অভিযোগ।
হামিদুল
রহমানকে
বলতে
শোনা
যায়,
পিন্টু
বর্মন
যদি
নিজের
কাজ
বন্ধ
না
করে
তাহলে
তাঁকে
রামগঞ্জ
ফাঁড়িতে
বেঁঝে
রাখা
হবে।
তিনি
আরও
বলেন,
পুলিশের
বিরুদ্ধে
অনেক
অভিযোগ
রয়েছে।
পুলিশের
সামনে
অনেক
কিছুই
ঘটছে।
কিন্তু
পুলিশ
কিছু
করছে
না
বলে
অভিযোগ।
দলের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
দলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূলের চোপড়ার ওই বিধায়ক। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলকে তীব্র কটাক্ষ করেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী বিজেপি।
বিধায়কের মন্তব্যে হাতে তালি
তৃণমূল বিধায়ক বলেন, পুলিশ নিরপেক্ষভাবে কাজ করলে তাঁদেরকে শ্রদ্ধা করা হবে। আর যদি পুলিশ দালালি করেন, তাহলে ছেড়ে কথা বলা হবে না। তৃণমূল বিধায়কের এই মন্তব্যের পরেই সভাস্থলের মানুষজন তীব্র হাতে তালিতে ফেটে পড়েন।
স্থানীয় ঘটনা নিয়ে দুই তৃণমূল গোষ্ঠীর বিবাদ
স্থানীয়
সূত্রে
জানা
গিয়েছে
চোপড়ার
একটি
চা
বাগান
নিয়ে
দুই
গোষ্ঠীর
মধ্যে
গণ্ডগোল।
একদিকে
তৃণমূল
বিধায়ক
হামিদুল
রহমান।
আর
বিপরীতে
জেলা
সভাপতি
কানাইয়ালাল
আগরওয়াল
এবং
পঞ্চায়েত
প্রধান
রাইসুদ্দিনের
গোষ্ঠী।
তৃণমূল
বিধায়কের
দাবি,
চা
বাগানেক
জমি
নিয়েই
কানাইয়ালাল
আগরওয়ালের
গোষ্ঠীর
সঙ্গে
পক্ষপাতিত্ব
করেছেন
জেলার
এসপি।
এব্যাপারে
তৃণমূলের
জেলা
সভাপতি
কানাইয়ালাল
আগরওয়াল
বলেন,
বিধায়র
যদি
এইসব
কথা
বলে
থাকেন,
তাহলে
তা
ঠিক
হয়নি।
পুরো
বিষয়টি
জেনে,
তবেই
তিনি
এইকথার
উত্তর
দেবেন
বলে
জানিয়েছেন।
অন্যদিকে
তাঁরই
গোষ্ঠীর
অপর
নেতা
তৃণমূল বিধায়ককে 'বহিরাগত' কটাক্ষ দলেরই নেতার
রাইসুদ্দিন কটাক্ষ করে বলেছেন, চোপড়া থানা এলাকায় পুলিশ বিধায়কের কথা ওঠাবসা করে থাকে। কিন্তু গোবিন্দপুর এলাকায় তা করতে পারছেন না। তৃণমূল বিধায়ক বহিরাগতের নিয়ে এসে সভা করছেন বলে দাবি করেছেন রাইসুদ্দিন ।