শীতলকুচিতে বিজেপির মিছিলে একের পর এক বোমা, রণক্ষেত্র গোটা এলাকা
বিজেপির মিছিল লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ! একের পর এক বোমা মারার অভিযোগ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে একেবারে রণক্ষেত্র পরিস্থিতি। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারের শীতলকুচি এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবা
বিজেপির মিছিল লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ! একের পর এক বোমা মারার অভিযোগ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে একেবারে রণক্ষেত্র পরিস্থিতি। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারের শীতলকুচি এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবাহিনী। যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কেউ হতাহত হয়নি বলে জানা যাচ্ছে।
তবে ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে জোর রাজনৈতিক তরজা। ঘটনায় অভিযোগের তির স্থানীয় তৃণমূলের দিকে। যদিও বিজেপির এহেন অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর বিজেপির নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজ্য জুড়ে এই কর্মসূচির প্রচার চলছে।
সেই মতো আজ রবিবার কোচবিহারের শীতলকুচি এলাকায় বিশাল মিছিল বার করে বিজেপি। সেখানে কয়েক হাজার কর্মী সমর্থন অংশ নেন। আর সেই মিছিল থেকে 'চোর ধরো জেল ভরো' স্লোগান তুলতে থাকেন বিজেপি নেতাকর্মীরা। আর এরপরেই হঠাত করেই একের পর এক বোমা ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ।
আর এরপরেই একেবারে রণক্ষেত্র পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল বিজেপির সংঘর্ষ বেঁধে। আর এরপরেই বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বিজেপি নেতা-কর্মীদের উপর লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। আর তাতে আরও অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ।
এই মুহূর্তে স্থানীয় শীতলকুচি থানা ঘিরে রেখেছে বিজেপি কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অভিযুক্ত তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের না ধরলে বৃধত আন্দোলন হবে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিলীপ ঘোষের দাবি, ওই সমস্ত এলাকাতে আইন বলে কিছু নেই। গণতন্ত্র নেই। যতবার আমি গেছি ততবার হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপি সাংসদের।
ওপার থেকে অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে লোক এনে এই হামলা হয় বলেও অভিযোগ তাঁর। তবে ভয় দেখিয়ে কখনও আমাদের আটকাতে পারবে না বলে অভিযোগ দিলীপ ঘোষের। একদিন জবাব হবে বলে দাবি তাঁর। ঘটনায় তৃণমূলের নাম জড়ানোতে রাজ্যের মন্ত্রী উদয়ন গুহের দাবি, মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। তৃণমূল এমন কাজ করতে পারে না।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গে এসেছে। আমরা সবাই এখানে আছি। কারোর মাথা খারাপ না হলে এই কাজ করতে পারে না। উদয়নের দাবি, ওখানে বিজেপির ১০ টা গ্রুপ। একে ইপরের দিকে বোমা ছুঁড়েছে আর তৃণমূলের দিকে অভিযোগ তুলছে বলে দাবি রাজ্যের মন্ত্রীর।
এই মুহূর্তে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
sukanya samriddhi-তে বড় বদল! দুই নয়, এবার তিন মেয়ের জন্যেও মিলবে সুবিধা