আশা জাগিয়েও সোনার পদক হাতছাড়া, এশিয়াডে ইকুয়েসট্রেনে জোড়া রুপো ভারতের
এশিয়ান গেমসের অষ্টম দিনের শুরুতেই সাফল্য পেল ভারত। জোড়া রূপো এল ইকুয়েসট্রেন থেকে। ঘোড়ায় চড়ে হার্ডল টপকানোর এই খেলায় এবার বাজিমাত করল ভারত।
এশিয়ান গেমসের অষ্টম দিনের শুরুতেই সাফল্য পেল ভারত। জোড়া রূপো এল ইকুয়েসট্রেন থেকে। ঘোড়ায় চড়ে হার্ডল টপকানোর এই খেলায় এবার বাজিমাত করল ভারত। একটুর জন্য জোড়া সোনা হাতছাড়া হল ঠিকই, তবু রূপো জয়ের এই গৌরব একেবারেই খাটো হয় না তাতে। ফাওয়াদ মির্জা ব্যক্তিগত ইভেন্টে রুপো জিতলেন। ভারতীয় টিমও রানার্স হল ইকুয়েসট্রেনে।
ফাওয়াদ মির্জা হল প্রথম খেলোয়াড় যিনি ইকুয়েসট্রেনের ব্যক্তিগত ইভেন্ট থেকে দেশকে কোনও পদক এনে দিলেন। তাঁর এই সাফল্যের দিনে ইকুয়েসট্রেনে দলগত ইভেন্টেও সাফল্য পেল ভারত। এদিন ব্যক্তিগত ইভেন্টে মির্জা স্কোর করলেন ২৬.৪০। সেখানে জাপানের ওইওয়া ইওশিয়াকি সোনা পেলেন ২২.৭০ স্কোরে। চীনের হুয়া তিয়ান অ্যালেক্স ব্রোঞ্জ জিতলেন ২৭.১০ স্কোরে।
ফাওয়াদ মির্জা ছাড়াও ভারতীয় দলের রাকেশ কুমার, আশিস মালিক ও জিতেন্দ্র সিং এশিয়ান গেমসে রুপোর পদক জয়ের গৌরব অধিকার করেছেন। তাদের স্কোর ছিল ১২১.৩০। এক্ষেত্রেও জাপান স্বর্ণপদক পেয়েছে। তারা অনেকটাই পিছনে ফেলেছে ভারতকে। তাদের স্কোর ছিল মাত্র ৮২.৪০। আর দলগত বিভাগে ব্রোঞ্জ পেয়েছে থাইল্যান্ড। তাদের পয়েন্ট ১২৬.৭০।
সেমিফাইনাল রাউন্ডে ফাওয়াদ রেকর্ড পয়েন্ট করেছিলেন। তাঁর ২২.৪০ স্কোর ভারতকে স্বর্ণপদকের আশা জাগিয়েছিল। কিন্তু মেডেল রাউন্ডে তিনি ২৬.৪০ স্কোর করে পিছিয়ে পড়েন। তিনি যদি তাঁর স্কোর ধরে রাখতে পারতেন আগের রাউন্ডের, তাহলে জাপানি প্রতিদ্বন্দ্বীকে বিট করতে পারতেন। দেশকে সোনাও এনে দিতে পারতেন।