রাখতে দেওয়া হয়নি গীতা! ভুল নোটিশ দিয়ে বারে বারে হয়রানি, বিস্ফোরক সৌমেন্দু অধিকারী
সঠিক তথ্য প্রমাণ দেখানোর পরও কেন ভুল নোটিশ দিয়ে বার বার হয়রানি করা হচ্ছে অধিকারী পরিবারকে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা সৌমেন্দু অধিকারী। এর আগে শুক্রবার গীতা নিয়ে থানায় হাজির হলেও, তাঁকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলে অভ
সঠিক তথ্য প্রমাণ দেখানোর পরও কেন ভুল নোটিশ দিয়ে বার বার হয়রানি করা হচ্ছে অধিকারী পরিবারকে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা সৌমেন্দু অধিকারী। এর আগে শুক্রবার গীতা নিয়ে থানায় হাজির হলেও, তাঁকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছিলেন বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী।
নবান্ন কিছু করতে পারছে না
সৌমেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, শুভেন্দু অধিকারীর পেছনে পড়ে রয়েছে নবান্ন, কিন্তু কিছুই করতে পারছে না । বার বার ভুলভাল নোটিশ পাঠিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে হ্যারেসমেন্ট করার চেষ্টা করছে নবান্নের নির্দেশে থাকা জেলার এসপি এবং তার অপদার্থ পুলিশ। এমনটাই বিস্ফোরক অভিযোগ সৌমেন্দু অধিকারীর।
ভুল নোটিশ
কটাক্ষ করে সৌমেন্দু বলেছেন, যত দিন তৃণমূলে ছিলেন সমস্ত কাজ সঠিকভাবে সঠিক পদ্ধতিতে করেছিলেন। একবার ইউকে গিয়েছিলেন। প্রমাণ হিসেবে পাসপোর্ট ভিসা দেখিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে বার বার ভুল নোটিশ করা হচ্ছে তিনি রাশিয়ায় গিয়েছিলেন।
জয়েন্ট ফ্যামিলিতে চাপ কম
সৌমেন্দু
বলেছেন,
জয়েন্ট
ফ্যামিলিতে
থাকেন।
পরিবারের
চাপ
থাকে
না।
সরকারকে
কর
দিয়ে
যেটুকু
আয়
করেন,
তা
সঞ্চয়
এবং
নিজের
ঘোরার
কাছে
ব্যবহার
করেন।
যা
নিয়ে
আয়কর
বিভাগের
সার্টিফিকেটও
দেখিয়েছেন।
কাঁথি
পিকে
কলেজ
বিগত
কয়েক
দিন
আগে
ন্যাকের
সার্টিফিকেটে
A
গ্রেডে
উন্নীত
হয়েছে।
তিনি
আরও
বলেছেন,
ভাল
অধ্যক্ষ
পিকে
কলেজ
চালান।
সেখানে
সভাপতি
থেকে
ভাল
কাজ
করতে
শুধুমাত্র
সাহায্য
করেছেন
মাত্র।
সাত দিনে তিনদিন জিজ্ঞাসাবাদ
শুক্রবারের পর সোমবার। তারপর ফের শুক্রবার সৌমেন্দু অধিকারী কাঁথি থানায় গিয়েছিলেন জিজ্ঞাসাবাদে সাহায্যের জন্য। কাঁথি পুরসভা এবং কলেজ সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগে তাঁকে ডেকে পাঠায় কাঁথি থানা। ১৪ অক্টোবর শুক্রবারের জিজ্ঞাসাবাদ ছিল, মারধরের ঘটনার অভিযোগের প্রেক্ষিতে। ২০২১-এর মার্চে কাঁথি ক্যানেলপাড়ে একটি মারধরের ঘটনায় এই জিজ্ঞাসাবাদ।
শুক্রবার
যেমন
গীতা
পড়ায়
বাধা
দেওয়ার
অভিযোগ
করেছিলেন
সৌমেন্দু
তার
আগে
সোমবার
তিনি
অভিযোগ
করেছিলেন,
কাঁথি
থানার
ভিতরে
বই
এবং
খবরের
কাগজ
পড়তেও
বিধিনিষেধ
রয়েছে।
তবে
এব্যাপারে
তৃণমূলের
তরফে
কটাক্ষ
করা
হয়েছে।
জেলা
তৃণমূলের
তরফে
বলা
হয়েছে,
সৌমেন্দু
অধিকারী
বেশ
কিছু
দুর্নীতির
সঙ্গে
জড়িয়ে
পড়েছেন।
যে
ব্যাপারে
কাঁথি
থানা
তদন্ত
করছে।
তবে
যাঁরা
ভণ্ড,তাঁদের
হাতে
গীতা
মানায়
না,
বলেছে
জেলা
তৃণমূল
নেতৃত্ব।
তারা
আরও
বলেছে
মানুষে
মানুষে
হিংসা-ভেদাভেদ
করে
হাতে
গীতা
নিয়ে
ঘুরবেন,
এটা
মানা
যায়
না।
বিশ্ব ক্ষুধার নিরিখে আরও নামল মোদীর ভারত! বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের অনেক নিচে ইন্ডিয়া