হলদিয়া বন্দরে তোলাবাজি মামলা, সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার
রাজ্যের কোনও ঘটনার তদন্তে রাজ্যের পুলিশই যথেষ্ট, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সরকারের এই মত ফের একবার ধাক্কা খেল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। হলদিয়া (haldia) বন্দরে তোলাবাজির মামলায় সুপ্রিম কোর্ট হাইকে
রাজ্যের কোনও ঘটনার তদন্তে রাজ্যের পুলিশই যথেষ্ট, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সরকারের এই মত ফের একবার ধাক্কা খেল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। হলদিয়া (haldia) বন্দরে তোলাবাজির মামলায় সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায়কেই বহাল রেখেছে। এনিয়ে রাজ্য সরকারের আবেদন সোমবার খারিজ হয়ে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে।
গ্রেফতারের পরেই বহিষ্কার
হলদিয়া বন্দরে তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির নেতা রাজীব পালকে। বন্দর থেকে বেরনো প্রতি ট্রাক থেকেই ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা করে আদায় করা হত বলে অভিযোগ। শ্রমিক ভবনের স্লিপ দিয়ে সেই টাকা তোলা হত বলে অভিযোগ। অভিযোগ পাওয়ার পরে পুলিশ তাঁকে ওবং শ্যামল আদক নামে অপর একজনকে গ্রেফতার করে। তবে শ্যামলই এই চক্রের বড় মাথা বলে অভিযোগ ওছে। গ্রেফতার করে। তবে এরপরেই ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূলের ওই নেতা। এরই মধ্যে তৃণমূলের ওই নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
তৃণমূল নেতা হাইকোর্টে যেমন নিজের জামিনের জন্য আবেদন করেন, ঠিক তেমনই ঘটনার তদন্তের জন্যেও আবেদন করেছিলেন। রাজনৈতিকভাবে তাঁকে ফাঁসানোর অভিযোগও করেন রাজীব পাল নামে ওই নেতা। হাইকোর্ট আবেদন মঞ্জুর করে। পাশাপাশি এই ঘটনায় পুলিশি তদন্ত সন্তোষজনক নয় বলেও জানায় হাইকোর্ট। সেই অনুযায়ী বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতাকে জামিন দিয়ে ঘটনার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি পুলিশকে এই মামলার সব নথি সিবিআইকে জমা দেওয়ারও নির্দেশ দেয়।
রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে
রাজ্য সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে। আদালতে রাজ্য সরকার বলে সিবিআই-এর বদলে রাজ্যের পুলিশই এই মামলায় তদন্ত করতে সক্ষম।
সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্য সরকারের
কিন্তু
রাজ্য
সরকার
এই
মামলায়
সুপ্রিম
কোর্টে
ধাক্কা
খায়।
দেশের
শীর্ষ
আদালত
হাইকোর্টের
রায়কেই
বহাল
রাখে।
অর্থাৎ
হলদিয়ায়
তোলাবাজির
মামলায়
সিবিআইকে
দিয়ে
তদন্তের
নির্দেশ
বহাল
রাখে।
এর
আগে
দত
জানুয়ারিতে
হলদিয়ার
শিল্প
সংস্থায়
দাদাগিরির
অভিযোগ
শ্রমিক
সংগঠনের
চার
নেতাকে
গ্রেফতার
করে
পুলিশ।
এই
চার
নেতা
হলেন,
তাপস
মাইতি,
সঞ্জয়
বন্দ্যোপাধ্যায়,
সৌমেন
নাগ
এবং
শেখ
সইদুল
ইসলাম।
পরে
সেখানে
গিয়ে
রাজ্যের
মন্ত্রী
মলয়
ঘটক
বলেন,
রাজ্যের
শিল্পবান্ঝব
পরিবেশ
নষ্ট
করা
যাবে
না।
হলদিয়ার
এক্সাইড
কারখানায়
কাজে
বাধা
দেওয়ার
অভিযোগ
মুখ্যমন্ত্রী
কানে
পৌঁছতেই
তিনিই
পুলিশকে
ব্যবস্থা
নিতে
বলে
বলে
জানা
গিয়েছিল।
উত্তর প্রদেশে বিজেপির জয়ের কৃতিত্ব মোদীরই! কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুরের একের পর এক বিশেষণে জল্পনা