বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে কেন সরানো হল সৌরভকে? হাইকোর্টে মামলা আইনজীবীর
বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে কেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে বাদ দেওয়া হল? তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা। আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে
বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে কেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে বাদ দেওয়া হল? তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা। আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হতে পারে।'
এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট কি বলে সেদিকেই নজর সবার। এমনকি এই মামলায় আদাত কি নির্দেশ দেয় সেদিকেই নজর সবার।
রাজনৈতিক কারণে সভাপতি পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে
অন্যদিকে আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকারের বক্তব্য, "বিসিসিআইয়ের সভাপতি এবং সচিব পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের রায় রয়েছে। সৌরভকে বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে সেই রায় ঠিক মতো মানা হয়নি!" শুধু তাই নয়, আইনজীবী রমাপ্রসাদ বলেন, "কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পুত্র জয় শাহ যদি পুনর্বার বোর্ডে থাকতে পারেন। তবে সৌরভ নয় কেন? তাঁকে কি রাজনৈতিক কারণে সভাপতি পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।" এই মুহূর্তে এই মামলা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
ব্যাট ধরেছেন দিদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বলে রাখা প্রয়োজন, বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে বাদ পড়েছেন বাঙালির দাদা সৌরভ। রাজনীতির স্বীকার হয়েছেন বলে ইতিধ্যে আওয়াজ উঠতে শুরু করেছে। যদিও এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত তেমন ভাবে কোনও মন্তব্য করেননি সৌরভ। তবে দাদার হয়ে ইতিমধ্যে ব্যাট ধরেছেন দিদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন সৌরভ গাঙ্গুলিকে বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে বাদ দেওয়া হল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই সৌরভকে সরানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। একেবারে সৌরভের বিরদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ এনে কেন অমিত শাহের ছেলেকে রেখে দেওয়া হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। আর এই বিতর্কের মধ্যেই এবার কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা। বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ থেকে কেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে বাদ দেওয়া হল? তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল এই মামলা। সেখানে এই মামলার গতিপ্রকৃতি কোন দিকে গড়ায় সেদিকেই নজর সব পক্ষের।
নিশানা করেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য।
অন্যদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পাল্টা নিশানা করেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। তিনি দাবি করে বলেন, সৌরভকে নিয়ে রাজনীতি করছেন মমতা। সৌরভ যদি বাংলার গর্ব হন তাহলে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসডর কেন শাহরুখ খান। শমীক ভট্টাচার্যকে আবার পাল্টা নিশানা করেছেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেছেন যাঁরা সৌরভকে ব্রান্ড অ্যাম্বাসাডর িনয়ে সরব হয়েছেন তাঁরা ভুলে গিয়েছে গুজরাতের ব্র্যান্জ অ্যাম্বাসেডর অমিতাভ বচ্চন।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়াতে বাধা হব না! পরীক্ষার্থীদের আশ্বাস বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের