মাধ্যমিকে প্রথম স্থানাধিকারী অন্বেষা পাইন প্রথম প্রতিক্রিয়ায় কী জানাল
এবছরের মাধ্যমিকে ফলাফলে সবাইকে ছাপিয়ে প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছে বাঁকুড়ার বিবেকানন্দ শিক্ষায়তনের ছাত্রী অন্বেষা পাইন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। প্রথম হওয়ার পরে নিজের প্রতিক্রিয়ায় কী জানাল, জেনে নিন।
এবছরের মাধ্যমিকে ফলাফলে সবাইকে ছাপিয়ে প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছে বাঁকুড়ার বিবেকানন্দ শিক্ষায়তনের ছাত্রী অন্বেষা পাইন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। এককভাবে প্রথম হয়েছে সে। একইসঙ্গে এবছরের মেধা তালিকাতে কলকাতাকে ছাপিয়ে জেলা যেমন এগিয়ে গিয়েছে, তেমনই ছেলেদের ছাপিয়ে এগিয়ে গিয়েছে মেয়েরা। মেধা তালিকায় প্রথম দশে মোট ৬৮ জন স্থান পেয়েছে। তাঁর মধ্যে এক তৃতীয়াংশ ছাত্রী।
প্রথম হওয়ার পরে কীভাবে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাল প্রথম হওয়া অন্বেষা তা জেনে নেওয়া যাক।
প্রথম অনুভূতি
স্বপ্ন ছাড়া কিছুই মনে হচ্ছে না। এতটা ভালো হতে পারে তা কোনওদিনই ভাবিনি। এত নম্বর পাব আশাই করিনি। মামা প্রথমে ফোন করে খবরটা দেয়। তবে বিশ্বাস করিনি। এর মধ্যেই পরপর ফোন আসতে শুরু করে। তারপরই একটু একটু করে বিশ্বাস হতে থাকে।
কোন রহস্যে মাধ্যমিকে প্রথম
মাধ্যমিকে প্রথম হওয়ার রহস্য আমি নিজেই জানি না। তাই বুঝতে পারছি না। অন্যদের বলতেও পারছি না।
কীভাবে প্রস্তুতি
বোর্ডের পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার মতো পড়াশোনা করিনি। তবে পাঠ্যবই খুব খুঁটিয়ে পড়েছি। পাঠ্যবইয়ের প্রতিটি লাইন মুখস্থ ছিল। তাই টেক্সট বইয়ের জন্যই বোধহয় ভালো নম্বর পেয়েছি।
কী বই বেশি পড়া হয়েছে
রেফারেন্স বই ব্যবহার করেছি। তবে পাঠ্যপুস্তককে যথাযথ সম্মান দিয়েছি। আর সেজন্যই বোধহয় এতভালো ফলাফল হয়েছে।
ভবিষ্যতে কী হওয়ার ইচ্ছে
ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে চাই। এই পেশাটিকে আমি অত্যন্ত সম্মান করি।