করোনা আবহেও 'বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান', তৈরি হচ্ছে পুজো কমিটিগুলো
করোনা আবহেও 'বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান', তৈরি হচ্ছে পুজো কমিটিগুলো
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও প্রতিবারের পুজোর মতো এবারেও 'বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান' হবে সেরার সেরা ও সর্ব সেরা পুজো কমিটিগুলো। তবে করোনা অতিমারির কারণে এবছর যে সমস্ত পুজো কমিটি রাজ্যের জারি করা স্বাস্থ্য সুরক্ষা-বিধি মেনে পুজো করবে সেই নিরিখেই বিশ্ববাংলা শারদ সম্মানে সম্মানিত করা হবে পুজো কমিটিগুলোকে।
এদিন এই সংক্রান্ত নতুন ওয়েব সাইটের উদ্বোধন করে এদিন তথ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানান, এবছর করোনা পরিস্থিতিতে সেরা পুজোর পুরস্কারের নতুন সংযোজন করা হল 'সেরা কোভিড সচেতন পুজো'। এই ক্যাটেগরিতেও এবার পুরস্কার প্রদান করা হবে পুজো মণ্ডপ গুলোকেও।
এপ্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, এগিয়ে বাংলার ওয়েব সাইটে গেলেই সেটা দেখা যাবে। সেখান থেকেই পাওয়া যাবে ফর্ম। এই সাইটে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করার জন্য আবেদনপত্র পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি। ফর্ম ফিলআপের পর এই সময়ের বিধির মধ্যেই সেই আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।
পাশাপাশি, ইন্দ্রনীল সেন জানান, কলকাতা ছাড়াও বাকি ২২টি জেলাতেও এই বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান পুরস্কার প্রদান করা হবে। তবে সেখানে সেরা পুজো, সেরা প্রতিমা, সেরা মণ্ডপ ও সেরা কোভিড সচেতন পুজো- এই ৪টে ক্যাটেগরিতে পুরস্কার দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, বিদেশের পুজোগুলো থেকেও অনলাইনের মাধ্যমে আবেদনপত্র নেওয়া হবে। একইভাবে রাজ্যের বাইরের পুজোগুলিকেও অনলাইন আবেদনের ভিত্তিতে 'সেরা পুজো' বিভাগে 'বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান ২০২০' পুরস্কারে ভূষিত করা হবে বলে জানিয়েছেন ইন্দ্রনীল সেন।
প্রসঙ্গত, কলকাতা ও সংলগ্ন পুর এলাকা, জেলা, ভিন্ রাজ্য এবং বিদেশের সেরা পুজোগুলির জন্য সরকার ২০১৩ সাল থেকেই 'বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান' পুরস্কার দিয়ে আসছে। এবছরও তার বিকল্প নেই। প্রতিমা, মণ্ডপভাবনা, আলোকসজ্জা, পরিবেশ সচেতনতা, সমাজকল্যাণ, শিল্পী, ঢাক ইত্যাদি ক্ষেত্রে উৎকর্ষ বিচার করে সেরা পুজোর পুরস্কার দেওয়া হত এত দিন। এ বছর 'সেরা কোভিড-সচেতন' পুজোগুলিও শারদ সম্মানের তালিকাভুক্ত হবে।
নারী শিক্ষায় বিপুল আর্থিক সাহায্যে প্রতিশ্রুতি,ভার্চুয়াল ব়্যালি থেকে লালু-রাবড়িকে নিশানা নীতীশের