বিজেপির সদর দফতরে দুই শহিদ পরিবার! নারী দিবসে মোক্ষম ‘বার্তা’ গেরুয়া শিবিরের
নারী দিবসে বিজেপির মহিলা মোর্চার মিছিলে হাঁটার কথা ছিল সীমান্তে নিহত বাংলার দুই শহিদের পরিবারের। কিন্তু তাঁরা বিজেপির মিছিলে হাঁটলেন না, তবে সদর দফতরে হাজির হয়ে বিজেপির দেওয়া সংবর্ধনা গ্রহণ করলেন।
নারী দিবসে বিজেপির মহিলা মোর্চার মিছিলে হাঁটার কথা ছিল সীমান্তে নিহত বাংলার দুই শহিদের পরিবারের। কিন্তু তাঁরা বিজেপির মিছিলে হাঁটলেন না, তবে সদর দফতরে হাজির হয়ে বিজেপির দেওয়া সংবর্ধনা গ্রহণ করলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির অনুপস্থিতিতে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা রাহুল সিনহা তাঁদের হাতে তুলে দিলেন স্মারক।
শুক্রবার নারী দিবসে শহিদদের পরিবারবর্গকে সংবর্ধিত করার কথা ছিল কেন্দ্রীয়মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির। কিন্তু তিনি আসেননি। তবে এসেছিলেন পুলওয়ামা হামলায় নিহত সিআরপিএফ জওয়ান বাবলু সাঁতরার মা ও বোন। ১৫ জানুয়ারি সাম্বা সীমান্তে পাক সেনার গুলিতে শহিদ বিনয় প্রসাদের মা ও স্ত্রীও তাঁর এক বছরের মেয়েকে নিয়ে এসেছিলেন বিজেপির সদর দফতরে।
[আরও পড়ুন: কংগ্রেসের জন্য আসন ছেড়ে প্রার্থী তালিকা তৈরি সিপিএমের, কোথায় কে হচ্ছেন প্রার্থী]
তাঁদের হাতে মানপত্র তুলে দেন কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা ও বিজেপির মহিলা মোর্চা নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। এদিন লকেট চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল হয় রাজ্য অফিস থেকে শুরু করে শ্যামবাজার পর্যন্ত। লকেট চট্টোপাধ্যায়ের পাশে এদিনের মিছিলে হাঁটতে দেখা যায় সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষকে।
[আরও পড়ুন: কংগ্রেসের সঙ্গে জোট নয়! আসন ভাগাভাগি হয়েছে মাত্র, রফা নিয়ে কড়া বার্তা সূর্যকান্তের]
এদিনের মিছিল থেকে বিজেপির মহিলা মোর্চা সভানেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, এ রাজ্যে যেভাবে মহিলাদের উপর অত্যাচার চলছে, তা লজ্জার। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকা সত্ত্বেও মহিলারা অত্যচারিত হচ্ছেন রাজ্যে। লকেটের পাশপাশি রাজ্যে অপশাসন চলছে বলে সরব হন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া ভারতী ঘোষ।