সিবিআই কার তাতে কিছু যায় আসে না! তৃণমূল নামটাই মানুষের কাছে বিষের মতো, বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ
সিবিআই কার তাতে কিছু যায় আসে না। এদিন প্রাতর্ভ্রমণে ইকো পার্কে গিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) । নতুন তৃণমূলের ডাক সম্পর্কে তিনি বলেছেন, নামই এখন বিষের মতো হয়ে গি
সিবিআই কার তাতে কিছু যায় আসে না। এদিন প্রাতর্ভ্রমণে ইকো পার্কে গিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) । নতুন তৃণমূলের ডাক সম্পর্কে তিনি বলেছেন, নামই এখন বিষের মতো হয়ে গিয়েছে।
কেন সিবিআইকে আক্রমণ
সিবিআইকে কেন আক্রমণ? এব্যাপারে উত্তর দিতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেছেন, কে জানত অনুব্রত মণ্ডলের কাছে এত টাকা রয়েছে? দলের ৬০ জন কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কতজনকে সাজা দিতে পেরেছে, প্রশ্ন করেছেন দিলীপ ঘোষ। এফআইআরই করতে পারেনি। সেই কারণে দুঃখ হয়েছে। তিনি বলেন সবাই সিবিআইকে বিশ্বাস করে। সিবিআই কাজ করে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের অধীনে। তিনি কি সিবিআইকে আক্রমণ করতে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন? এব্যাপারে দিলীপ ঘোষ বলেন, সিবিআই কার তাতে কিছু যায় আসে না।
বিজেপি সিবিআই অফিস ঘেরাও করেছিল
দিলীপ
ঘোষ
বলেছেন,
তারাও
সিবিআইকে
বিশ্বাস
করে
ন্যায়
পাননি।
সেই
কারণে
তিনি
রাজ্য
সভাপতি
থাকার
সময়
সিবিআই
অফিস
ঘেরাও
করেছিলেন।
আদালত
সিবিআইকে
দায়িত্ব
দিয়েছে।
কিন্তু
তাঁর
মন্তব্যে
অনেক
নেতাদের
কষ্ট
হয়েছে।
কেন
তিনি
কুকুর
বলেছেন?
তিনি
নিজেই
এর
উত্তরে
বলেছেন,
কুকুর
হল
সব
থেকে
বিশ্বস্ত।
আর
ডাক্তারবাবু
ভয়
পেয়েছেন।
কেননা
সেই
কুকুর
যদি
তাঁর
বাড়িতে
পৌঁছে
যায়।
তিনি
বলেছেন,
সব
থেকে
বিশ্বস্ত
এজেন্সি
হল
ইডি।
তার
ওপরে
ভরসা
রয়েছে।
দিনের পর অত্যাচার বাড়ছে
নারকেলডাঙায়
তৃণমূলের
বিরুদ্ধে
হামলার
অভিযোগ
করে
তিনি
বলেছেন,
শুধুমাত্র
বিজেপি
করার
অপরাধে
একজন
গর্ভবতী
মহিলার
কার্যত
গর্ভপাত
করানো
হয়েছে।
শিশু
নষ্ট
হয়েছে।
যত
ক্ষমতা
চলে
যাওয়ার
ভয়,
তত
অত্যাচার
বাড়ছে।
বিজেপি
করার
অপরাধে
তাকে
এই
ঘটনা
শিকার
হতে
হয়েছে।
বড়
বড়
নেতারা
হুমকি
দিচ্ছে,
ছাল
ছাড়িয়ে
নেব।
উপ
নির্বাচনে
অশান্তি
প্রসঙ্গে
তিনি
বলেন,
কাউকে
থাকতে
দেব
না।
আমরাই
করে
খাব।
আমরাই
ক্ষমতায়
আসব,
এইসব
কারণেই
এই
অবস্থা।
তিনি
বলেন,
অনুব্রতর
মেয়ে
একটা
নিরীহ
ছেলের
চাকরি
খেয়ে
বসে
আছে।
সর্বস্ব
লুট
করে
খাওয়ার
রাক্ষসে
প্রবৃত্তি
চূড়ান্ত
পর্যায়ে
পৌঁছে
গিয়েছে।
তার
পতন
হবেই
বলেছেন
দিলীপ
ঘোষ
নতুন তৃণমূল
নতুন
তৃণমূলের
ডাক
সম্পর্কে
তিনি
বলেন,
তৃণমূল
নামটাই
মানুষের
কাছে
বিষের
মতো
হয়ে
গিয়েছে।
নামটাই
শুনতে
চাইছেন
না
কেউ।
সেই
কারণে
তৃণমূল
নতুনই
হোক
কিংবা
পুরনো,
বিষ
তো
বিষই
রয়েছে।
তাঁর
অভিযোগ
তৃণমূল
সমগ্র
সমাজকে
কলুষিত
করেছে।
সরকারি
কর্মীদের
দুর্নীতিগ্রস্ত
করেছে।
সবাইকে
লুঠপাট
করতে
শিখিয়েছে।
আৎ
সমাজের
দুষ্কৃতীরাই
নেতা
হয়ে
গিয়েছে।
তারাই
সমাজকে
নিয়ন্ত্রণ
করছে।
সেই
কারণে
ত্রাহী
ত্রাহী
অবস্থা।
সেই
কারণে
মুক্তির
দিকে
তাকিয়ে
সাধারণ
মানুষ।
শেখায়।
সমাজের
দাগীরা
আজ
নেতা।
কুণাল
ঘোষের
পুজোর
গান
সম্পর্কে
প্রশ্ন
করা
হলে
তিনি
বলেন,
শিয়াল
যখন
পাড়ায়
ঢুকে
যায়,
বুঝতে
হবে
খারাপ
সময়
আসছে।
শিয়াল
যখন
পাড়ায়
ঢুকে
যায়,
বুঝতে
হবে
খারাপ
সময়
আসছে।
বাহ্যিক ছাড়াও রয়েছে অভ্যন্তরীণ কারণ! অর্থনৈতিক সংকটে বাংলাদেশ