নাম তাঁর কৃষ্ণ দাস, এ কৃষ্ণের বচনেও খুঁজে পাবেন বীরভূমের প্রতাপশালী কেষ্টকে
নাম আমার কৃষ্ণ দাস। আমি আসলে মানুষের দাস। আমি ভালোর ভালো। মন্দের মন্দ। বীরভূমের কেষ্ট-র মতোই বাজতে শুরু করেছেন ‘উত্তরের কেষ্ট’ কৃষ্ণ দাস।
নাম আমার কৃষ্ণ দাস। আমি আসলে মানুষের দাস। আমি ভালোর ভালো। মন্দের মন্দ। কেউ মস্তানি করলে আমি পাল্টা মস্তানি করতেও জানি। অতএব সাবধান, কেউ দাদাগিরি করে চলে যাবেন, তা মানব না। মস্তানি করে দেখিয়ে দেব। বীরভূমের কেষ্ট-র মতোই বাজতে শুরু করেছেন 'উত্তরের কেষ্ট' কৃষ্ণ দাস।
ইনি জলপাইগুড়ির কেষ্ট ওরফে কৃষ্ণ দাস। দাপুটে নেতা। তাঁর এলাকায় কি না বন্দুক দেখিয়ে দাদাগিরি। তা কিছুতেই মানবেন না। দুষ্কৃতী মুক্ত করতে এবার আসরে নেমে পড়লেন তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান। দুষ্কৃতীদের চ্যালেঞ্জ জানালেন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকেই।
সম্প্রতি জলপাইগুড়িতে বেড়েছে সমাজবিরোধী ক্রিয়াকলাপ। উৎসবের মরশুমে ব্যবসায়ীর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে টাকা লুঠের ঘটনা ঘটেছে। তারপর তোলাবাজি, মাদকসেবন তো লেগেই রয়েছে। এসব চলবে না তাঁর এলাকায়। এবার নিজেই নামলেন ময়দানে। দুষ্কৃতীদের সাবধান করলেন।
সমাজবিরোধীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এলাকায় বন্দুক নিয়ে দাপাদাপি বাড়িয়েছে দুষ্কৃতীরা। আমি আজ প্রকাশ্যে বলে যাচ্ছি, এমন অভিযোগ আবার শুনলে, ওই বন্দুকের নল ওদের দিকে ঘুরিয়ে ওদের পা ভেঙে দিয়ে যাব। মস্তানির শিক্ষা দিয়ে দেবে। আমার এলাকায় ওসব চলবে না।