আদালতের 'না' থেকে 'হ্যাঁ'! টাইমলাইনে বিজেপির রথযাত্রা
অক্টোবরের ২৯ তারিখ থেকে বেশ কয়েকবার সরকারকে চিঠি দিয়ে সাড়া না পেয়ে রথযাত্রা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
অক্টোবরের
২৯
তারিখ
থেকে
বেশ
কয়েকবার
সরকারকে
চিঠি
দিয়ে
সাড়া
না
পেয়ে
রথযাত্রা
নিয়ে
কলকাতা
হাইকোর্টের
দ্বারস্থ
হয়েছিল
রাজ্য
বিজেপি
নেতৃত্ব।
এরই
মধ্যে
৬
ডিসেম্বর
প্রশাসনের
তরফে
রথযাত্রার
বিরুদ্ধে
রিপোর্ট
জমা
দেয়
কোচবিহার
প্রশাসন।
এরপর
সিঙ্গল
বেঞ্চ
থেকে
ডিভিশন
বেঞ্চ।
ফের
সিঙ্গল
বেঞ্চে
শুনানি
চলে।
শেষ
পর্যন্ত
সিঙ্গল
বেঞ্চের
বিচারপতি
শর্ত
সাপেক্ষে
রথযাত্রার
পক্ষে
রায়
দেন।
৬ ডিসেম্বর
কোচবিহারের রথযাত্রায় অনুমতি দিলেন না সেখানকার পুলিশ সুপার। তিনি মুখবন্ধ করা খামে রিপোর্ট জমা দেন হাইকোর্টে। প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত জানার পরেই বিজেপির তরফে আইনজীবীরা আদালতে অতিরিক্ত হলফনামা দাখিল করেন। এদিন দ্বিতীয় পর্য়ায়ের শুনানির পর সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি বিজেপির আবেদন খারিজ করে দেন। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয় ৯ জানুয়ারি। বিজেপির তরফে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানানো হয়।
৭ ডিসেম্বর
বিজেপির তরফে বিশ্বনাথ সমাদ্দারের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানানো হয়। বিচারপতিদ্বয় রাখিজ করে দেন সিঙ্গল বেঞ্চের রায়। মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে বিজেপির সঙ্গে আলোচনার নির্দেশ দেন। হাইকোর্টে নৈতিক জয়ের পর তৃণমূলকে আটকাতে সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করে বিজেপি।
৮ ডিসেম্বর
হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা চেয়ে নবান্নে গিয়ে চিঠি দেন মুকুল রায়। তাতে বলা হয় বিজেপি ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে আলোচনায় বসতে চায়।
১০ ডিসেম্বর
রাজ্য
সরকার
হাইকোর্টে
জানায়,
মুকুল
রায়,
জয়প্রকাশ
মজুমদার
ফৌজদারি
মামলায়
অভিযুক্ত।
তাই
তাদের
সঙ্গে
আলোচনায়
বসা
যাবে
না।
পাল্টা
ডিভিশন
বেঞ্চ
জানায়,
ডিজি
আইজিদের
বিরুদ্ধেও
আদালত
অবমাননার
মামলা
চলছে।
ফলে
রাজ্যের
যুক্তি
টেকে
না।
রাজ্য
বিজেপি
সভাপতি
জানান,
আদালতের
নির্দেশে
কানমোলা
খেল
সরকার।
১৩ ডিসেম্বর
বিজেপির পাঠানো প্রতিনিধিদের সঙ্গে লালবাজারে বৈঠকে বসেন রাজ্য প্রশাসনের তিন শীর্ষ কর্তা।
১৫ ডিসেম্বর
আদালতে রাজ্য প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, বিভিন্ন কারণে রথযাত্রার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
১৭ ডিসেম্বর
রথযাত্রা নিয়ে ফের সিঙ্গল বেঞ্চে আবেদন করে বিজেপি। সিঙ্গল বেঞ্চে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চে মামলাটি ওঠে। তবে হাইকোর্টের তরফে দ্রুত শুনানির আর্জি খারিজ করে দেওয়া হয়।
১৯ ডিসেম্বর
দুপক্ষের সওয়াল জবাব চলে হাইকোর্টে। যুক্তি দিয়ে নিজেদের বক্ত তুলে ধরে রাজ্য বিজেপির আইনজীবী এবং রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল।
২০ ডিসেম্বর
শর্ত
সাপেক্ষে
বিজেপির
রথযাত্রার
অনুমতি
দেয়
বিচারপতি
তপোব্রত
চক্রবর্তীর
বেঞ্চ।
১৫
ডিসেম্বর
লালবাজারে
বিজেপির
সঙ্গে
বৈঠকের
পর
রাজ্য
প্রশাসনের
জারি
করা
নির্দেশ
বাতিল
করে
দেয়
আাদালত।
আদালতের
নির্দেশের
পর
রাজ্যের
স্থিতাবস্থা
বজায়
রাখার
আবেদনও
খারিজ
করে
দেওয়া
হয়।
[আরও পড়ুন:শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির রথযাত্রার অনুমতি! আদালতে রাজ্যের স্থিতাবস্থার আবেদন খারিজ ]