অনলাইন ক্লাস চলাকালীন ছাত্রীদের খুন-ধর্ষণের হুমকি, কিন্তু নেপথ্যে কি কারণ জানুন
অনলাইন ক্লাস চলাকালীন ছাত্রীদের খুন-ধর্ষণের হুমকি, কিন্তু নেপথ্যে কি কারণ জানুন
করোনা
প্রাদুর্ভাবের
জেরে
দীর্ঘ
আড়াই
মাস
লকডাউনের
পর
আস্তে
আস্তে
দোকান
বাজার
খোলা
শুরু
করলেও,
স্কুল
কলেজ
কবে
খুলবে
সেই
সম্পর্কে
এখনও
কোনো
সিদ্ধান্ত
জানায়নি
রাজ্য।
অগত্যা
শিক্ষাক্ষেত্র
গুলির
ভরসা
এখন
অনলাইন
ক্লাসই।
মঙ্গলবার
কলকাতার
একটি
একটি
স্কুলের
অনলাইন
ক্লাস
চলাকালীন
ঘটে
গেল
এক
ভয়াবহ
ঘটনা।
ঐ
স্কুলের
ষষ্ঠ
শ্রেণীর
ই-ক্লাস
চলাকালীন
তাদর
সেশনে
কয়েকজন
বহিরাগত
ঢুকে
পড়ে
ছাত্রীদের
রীতিমতো
খুন
ও
ধর্ষণের
হুমকি
দেয়
বলে
অভিযোগ
স্কুলের
তরফে।
ঐ ক্লাসের ছাত্রীরা জানান, হ্যাকাররা প্রথমে অনলাইন ক্লাসে ঢুকেই ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে নানারকম অশালীন অশ্লীল আওয়াজ করতে শুরু করে,এরপর তারা ছাত্রীদের গালিগালাজ করে ধর্ষণের হুমকি দেয়। এমতাবস্থায়, ছাত্রীরা তাদের অবিভাবকদের সতর্ক করতেই, অনলাইন ক্লাস ছেড়ে ছাত্রীদের চ্যাটবক্সে যৌন উস্কানিমূলক বার্তা লিখতে থাকে বহিরাগতরা। এরপরই সেদিনের মতো অনলাইন ক্লাস বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনার পরেই চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা শহর জুড়েই, আতঙ্কে স্কুলের ছাত্রী সহ অভিভাবকরাও।
ইতিমধ্যেই নিরাপত্তার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, কোনোও ছাত্রী স্কুলের থেকে দেওয়া আইডি-পাসওয়ার্ড কারোর সাথে শেয়ার করতেই ঘটেছে বিপত্তি। এমনকি প্রাথমিক তদন্তের পর ক্লাস চলাকালীন একজনের আইডিতে দুজনকে লগইন করতে দেখা গেছে, সেখান থেকেই সমস্যার উৎস বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনা সামনে আসতেই অনলাইন ক্লাসগুলির সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অবিভাবকরা। যদিও ভিডিও কনফারেন্সের জন্য জুম অ্যাপ নিরপদ নয় এমনটা আগেই জানানো হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।
বলিউডে স্বজন পোষণের জের, সম্ভবত চিরতরে বন্ধ হয়ে যেতে পারে কফি উইথ করণ