দুর্গাপুজোর কমিটি ধরতে এবার 'প্ল্যান বি' বিজেপির! জনসংযোগে মরিয়া গেরুয়া শিবির
দুর্গাপুজোয় পুজো কমিটিগুলির মধ্যে তাদের প্রভাব বাড়াতে বিজেপির চেষ্টা অব্যাহত। পুজো কমিটিগুলিকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর এবারবিজেপির তরফে পুজো কমিটি গুলির মধ্যে 'পুজোর প্রতি
দুর্গাপুজোয় পুজো কমিটিগুলির মধ্যে তাদের প্রভাব বাড়াতে বিজেপি মরিয়া চেষ্টা করছে। পুজো কমিটিগুলিকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর এবার বিজেপির তরফে পুজো কমিটিগুলির মধ্যে 'পুজোর প্রতি নিষ্ঠা যাদের' বিষয় উল্লেখ করে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। নাম দেওয়া হয়েছে ভারতীয় জনতা শারদ সম্মান প্রতিযোগিতা।
পুজো নিয়ন্ত্রণে তৃণমূলই
কলকাতা
ও
আশপাশের
এলাকায়
নামী
পুজোগুলোর
অধিকাংশের
মাথায়
রয়েছেন
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতারা।
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্বের
নির্দেশের
পর
বিজেপির
তরফে
বেশ
কিছু
পুজো
কমিটিতে
প্রভাব
বাড়ানোর
চেষ্টা
হলেও
তা
ব্যর্থ
হয়।
বিজেপি
সাংসদ,
বিধায়করা
তাদের
এলাকার
পুজো
কমিটিগুলিকে
আর্থিক
সাহায্যের
কথা
বললেও
সেক্ষেত্রে
বিশেষ
সাড়া
পাওয়া
যায়নি
বলেই
সূত্রের
খবর।
মুকুলের পরামর্শ
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
বড়
পুজো
কমিটিগুলিকে
প্রভাবিত
করার
চেষ্টা
ব্যর্ত
হওয়ার
পর
বিষয়টি
নিয়ে
বৈঠক
করেন
মুকুল
রায়।
সেখানে
তিনি
পরিসংখ্যান
দিয়ে
বলেছেন,
পশ্চিমবঙ্গে
বারোয়ারি
পুজো
হয়
কমপক্ষে
৪২
হাজার।
এর
মধ্যে
মাত্র
দুহাজারের
মতো
পুজোয়
তৃণমূলের
নিয়ন্ত্রণ
রয়েছে।
বাকি
পুজোগুলিতে
প্রভাব
বাড়ানোর
ব্যাপারে
তিনি
পরামর্শ
দিয়েছেন
বলে
জানা
যাচ্ছে।
পুজোয় প্রতিযোগিতা চালু বিজেপির
বিজেপির
তরফে
এবারের
শারদোৎসবকে
সামনে
রেখে
প্রতিযোগিতার
আয়োজন
করা
হয়েছে।
নাম
দেওয়া
হয়েছে
ভারতীয়
জনতা
শারদ
সম্মান
প্রতিযোগিতা
২০১৯।
এর
মধ্যে
পুজোর
প্রতি
নিষ্ঠা
যাদের
তাদের
মধ্যেই
প্রতিযোগিতাটি
হবে।
অর্থাৎ
কোন
পুজো
কমিটি
কতটা
নিষ্ঠার
সঙ্গে
এবং
আচার
মেনে
পুজো
করছে,
তার
ওপর
ভিত্তি
করেই
হবে
প্রতিযোগিতাটি।
সূত্রেরর
খবর
অনুযায়ী
বিজয়ীদের
জন্য
থাকবে
আকর্ষণীয়
পুরস্কার।
তবে
কী
পুরস্কার
থাকবে
তা
এখনও
স্পষ্ট
নয়।
[আরও পড়ুন:এনআরসি নিয়ে বিধানসভায় হাতে হাত তৃণমূল, কংগ্রেস, বামেদের! বিরোধিতায় বিজেপি]
[আরও পড়ুন: হালিশহরে সক্রিয় বিজেপি কর্মীর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি! এলাকায় উত্তেজনা]