ভাড়া বৃদ্ধির দাবি না মানলে ১৪ জুলাইয়ের পর শহর থেকে উবে যাবে ট্যাক্সি
ভাড়া বৃদ্ধির দাবি না মানলে ১৪ জুলাইয়ের পর শহর থেকে উবে যাবে ট্যাক্সি
এখনও বাস ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে জট কাটেনি, তারই মধ্যে ট্যাক্সি ভাড়া বাড়ানোর দাবি জানালো ট্যাক্সি সংগঠনগুলি। জানা গিয়েছে, ট্যাক্সি সংগঠনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে শহরের রাস্তায় ১৪ জুলাই পর্যন্ত ট্যাক্সি চলবে কিন্তু ১৫ জুলাই যদি তাদের দাবি না মানা হয় তবে ট্যাক্সি সংগঠনগুলি ধর্মঘটে যাবে। রাজ্য পরিবহন বিভাগের সঙ্গে ট্যাক্সি সংগঠনগুলির বৈঠকের পরই এই সিদ্ধান্তে আসে তারা।
এই
সপ্তাহের
প্রথমদিকে,
বেঙ্গল
ট্যাক্সি
সংগঠন,
ক্যালকাটা
ট্যাক্সি
সংগঠন
ও
পশ্চিমবঙ্গ
ড্রাইভার
ওয়েলফেয়ারের
পক্ষ
থেকে
রীতিমতো
হুমকি
দিয়ে
বলা
হয়েছিল
যে
ট্যাক্সিতে
উঠলে
৩০
টাকার
বদলে
৫০
টাকা
না
বাড়ালে
শহর
থেকে
তারা
তাদের
গাড়ি
উঠিয়ে
নেবে।
জ্বালানি
তেলের
দাম
বাড়ার
পরই
ট্যাক্সি
সংগঠনগুলি
এই
দাবি
জানায়।
এর
পাশাপাশি
ওই
তিন
সংগঠনের
মতো
এআইটিউসি
অনুমোদিত
পশ্চিমবঙ্গ
ট্যাক্সি
অপারেটরদের
সমন্বয়
কমিটির
সদস্যরাও
ট্যাক্সি
ভাড়ার
সংশোধন
দাবি
করেছে।
এই সংগঠনের অন্তর্গত ট্যাক্সি অপারেটাররা বৃহস্পতিবারই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে দাবি জানিয়েছেন যে প্রতি কিলোমিটার ১৫ টাকার বদলে তা ২৫ টাকা করা হোক এবং নুন্যতম ভাড়া ৫০ টাকা করে দেওয়া হোক। তারা প্রত্যেক ২মিনিট ১২ সেকেন্ডের প্রতীক্ষা চার্জের জন্য ১.৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে তা আড়াই টাকা করতে বলেছেন। বেঙ্গল ট্যাক্সি অপারেটরদের সাধারণ সম্পাদক বিমল কুমার গুহ জানিয়েছেন যে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণেই এই ভাড়া বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ১৪ জুলাই পর্যন্ত সরকারকে সময় দেবে এবং রাস্তায় ততদিন ট্যাক্সি চলবে কিন্তু ১৫ জুলাই তাদের দাবি না মানলে ট্যাক্সি তুলে নেওয়া হবে শহরের রাস্তা থেকে।
এদিকে, বেসরকারী বাস ও মিনি বাস অপারেটররা, তাদের স্ট্যান্ডে দৃঢ় থাকাকালীন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে পুনর্বিবেচনার জন্য একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়াও আকাশ ছোঁয়া জ্বালানির দাম নিয়েও তারা রাজ্যপালের কাছে অনুরূপ স্মারকলিপি জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
করোনার দোসর লাদাখে ভারত-চিন দ্বন্দ্ব, চায়না টাউনের বাসিন্দাদের কার্যত একঘরে করেছে কলকাতা