নবান্নে মমতার সঙ্গে সাক্ষাত মোদীর তীব্র সমালোচক সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর, তৃণমূলে যোগদানের জল্পনা
নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাত মোদীর তীব্র সমালোচক সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর, তৃণমূলে যোগদানের জল্
নবান্নে
(Nabanna)
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
(Mamata
Banerjee)
সঙ্গে
বৈঠক
করলেন
প্রাক্তন
বিজেপি
সাংসদ
সুব্রহ্মণ্যম
স্বামী
(subramanian
swamy)।
দুজনের
মধ্যে
বৈঠকের
বিষয়
নিয়ে
আপাতত
কোনও
তথ্য
সামনে
আসেনি।
তবে
আলোচনা
বিষয়বস্তুর
মধ্যে
মোদী
(Narendra
Modi)
বিরোধিতা
থাকার
সম্ভাবনাই
বেশি।
কেনা
সুব্রহ্মণ্যম
স্বামী
মোদী
বিরোধী
হিসেবেই
পরিচিত।
তবে
নবান্নে
আধঘন্টার
বৈঠকে
তাঁর
তৃণমূলের
(Trinamool
Congress)
যোগদান
নিয়ে
কথা
হয়েছে,
এমন
জল্পনাও
তীব্র
হয়েছে।
সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর মুখে মমতার প্রশংসা
সাম্প্রতিক সময়ে একদিকে যেমন সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর মুখে প্রধানমন্ত্রী মোদীর তীব্র সমালোচনা দেখা গিয়েছে, অন্যদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসা শোনা গিয়েছে। গত বছরের শেষে দিকে তাঁর কলকাতা. আসার কথা থাকলেও তা আর হয়ে ওঠেনি। এদিনই তিনি কলকাতায় এসেছেন এবং নবান্নে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
আর্থিক ও বিদেশ নীতি নিয়ে মোদী সরকারকে নিশানা
ছিলেন
বিজেপির
রাজ্যসভায়
সাংসদ।
সেই
অবস্থাতেই
তিনি
মোদী
সরকারের
আর্থিক
ও
বিদেশ
নীতির
তীব্র
সমালোচক
ছিলেন।
গত
কয়েক
মাসের
মধ্যে
তিনি
একাধিকবার
বলেছেন,
দেশের
আর্থিক
নীতিই
হোক
কিংবা
বিদেশ
নীতি
কিংবা
জাতীয়
নিরাপত্তা,
সব
ক্ষেত্রেই
ব্যর্থ
হয়েছে
মোদী
সরকার।
তিনি
অভিযোগ
করেছিলেন
মোদীর
৮
বছরের
শাসনকালে
আর্থিক
উন্নতিতে
লক্ষ্য
পূরণ
করতে
পারেনি
সরকার।
দেশের
বৃদ্ধির
হার
২০১৬-র
থেকেও
কমে
গিয়েছে,
বলেছিলেন।
তিনি।
জাতীয়
নিরাপত্তা
বিঘ্নিত
হওয়ার
অভিযোগও
তিনি
করেছিলেন।
চিন
সম্পর্কে
নরেন্দ্র
মোদীর
জ্ঞান
নেই,
অভিযোগ
করেছিলেন
সুব্রহ্মণ্যম
স্বামী।
|
মোদীর কথায় বিজেপি ওঠে বসে
সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর অভিযোগ মোদীর অনুমোদনেই চলেছে বিজেপি। তিনি বলেছেন, জনতা পার্টি এবং তারপরে বিজেপির প্রাথমিক দিনগুলিতে দলীয় এবং সংসদীয় পদ পূরণের জন্। দলে নির্বাচন হয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে বিজেপিতে কোনও নির্ব্চান নেই। তিনি অভিযোগ করেছেন, প্রতিটি পদেই মোদীর অনুমোদনে সদস্য মনোনীত করা হয়।
|
রাজনীতিতে রয়েছে ভিন্ন সুরও
বারে বারে মোদী বিরোধিতায় সরব হয়েছেন সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। এব্যাপারে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ আবার অন্য কথা বলছেন। তাঁদের মতে এখনও পর্যন্ত দু-দফায় প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। পরবর্তী সময়ে মন্ত্রিসভায় রদবদলও হয়েছে। কিন্তু কোথাও জায়গা হয়নি সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর। সেই কারণেই তিনি কেন্দ্রীয় নীতির বিরুদ্ধে সরব বলেই মন্তব্য করেছেন তাঁরা। একটা সময়ে পছন্দের মন্ত্রক না পেয়ে সরব হয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সুব্রহ্মণ্যম স্বামী টুইট করে অভিযোগ করেছেন, পাকিস্তানের শিখরা তাঁদের দুঃখ-দুর্দশার কথা বলেছেন। মোদী সরকার এব্যাপারে তাদের সাহায্য করছে না এমন অভিযোগও করেছেন তিনি।
পাল্টা চাপ, শুভেন্দু-শিশির সহ ১৭ জন বিরোধী সাংসদ-বিধায়কের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা