ইছাপুরের অস্ত্রপাচার কাণ্ডে নজরে ঠিকাদাররাও! তদন্ত দেশের একাধিক জায়গায়
ইচ্ছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরি থেকে অস্ত্রপাচার কাণ্ডে বিহারে তদন্তে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। তদন্তকারীদের অনুমান উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের কাছেও গিয়েছে অস্ত্র। তবে নজরে রয়েছেন সেখানকার ঠিকাদাররা।
ইচ্ছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরি থেকে অস্ত্রপাচার কাণ্ডে বিহারে তদন্তে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। তদন্তকারীদের অনুমান উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের কাছেও গিয়েছে অস্ত্র। তবে নজরে রয়েছেন সেখানকার ঠিকাদাররা।
মাওবাদীদের অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগে প্রথমে বিহার অভিযান চালায় এসটিএফ। দুজন ইচ্ছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরির স্থায়ী কর্মী, দুজন অস্থায়ী কর্মী এবং বিহারের দুই মাফিয়াকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। এরপর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলে। ধৃতদের কাছ থেকে বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
মাওবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ এমন কী অস্ত্র সরবরাহের খবর এসেছিল আগেই। ইচ্ছাপুর গান অ্যান্ড শেল ফ্যাক্টরি থেকে অস্ত্র পাচারের খবর পেয়েছিলেন তদন্তকারীরা। এরপর একমাস ধরে নজরদারি চালায় কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স। এরপর বিহারের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালায় টাস্কফোর্সের আধিকারিকরা।
মঙ্গলবার
ধৃতদের
নিয়ে
ইচ্ছাপুর
রাইফেল
ফ্যাক্টরিতে
ঘটনার
রিকনস্ট্রাকশন
করেন
তদন্তকারীরা।
দেখা
যায়
জানলার
তলার
ফাঁক
দিয়ে
অস্ত্রের
স্ক্যাপ
পাচার
করার
পদ্ধতি।
ইচ্ছাপুর
থেকে
স্ক্রাপ
চলে
যেত
বিহারে।
সেখানেই
পুরো
অস্ত্রের
রূপ
দেওয়া
হত।
খুঁত
থাকা
অস্ত্র
ইচ্ছাপুরের
ফ্যাক্টরিতে
মজুত
থাকে।
তবে
কত
অস্ত্র
স্ক্যাপ
হিসেবে
মজুত
রাখা
হয়েছে
তার
কোনও
হিসেব
পাওয়া
যায়নি।
তদন্তকারীদের
অনুমান,
এরই
সুযোগ
নিয়েছিল
অভিযুক্ত
কর্মীরা।
শুধু
ধৃত
চারকর্মীই
নয়,
পিছনে
অনেকেই
জড়িত
বলে
অনুমান
তদন্তকারীদের।
সন্দেহের
তালিকায়
রয়েছেন
সাধারণ
কর্মী
থেকে
সাফাইকর্মীরা।
এসটিএফ-এর
অনুমান
এই
অস্ত্র
গিয়েছে
উত্তর-পূর্বেও।
সেখানে
তল্লাশি
চালালে
বেশ
কিছু
অস্ত্র
মিলতে
পারে
বলেও
অনুমান।