For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির লড়াইয়ে তিনিও! সংকটের সময় দুই দশক পর আবার

এই জুনেই শেষ হয়ে যাচ্ছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর মেয়াদ। কিন্তু কংগ্রেসের এই সংকটকালে অধীরের ছেড়ে যাওয়া আসনে বসবেন কে? বেশ কয়েকটি নাম শোনা যাচ্ছে, তবে তার মধ্যে হঠাৎ ভেসে উঠল এমন এক নাম

Google Oneindia Bengali News

এই জুনেই শেষ হয়ে যাচ্ছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর মেয়াদ। কিন্তু কংগ্রেসের এই সংকটকালে অধীরের ছেড়ে যাওয়া আসনে বসবেন কে? বেশ কয়েকটি নাম শোনা যাচ্ছে, তবে তার মধ্যে হঠাৎ ভেসে উঠল এমন এক নাম, যা জানলে অবাক হবেন অনেকেই। তিনি সোমেন মিত্র। প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। এই সংকটকালে তাঁর উপরই ভরসা রাখতে পারে হাইকমান্ড।

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে লড়াইয়ে তিনিও! সংকটের সময় দুই দশক পর আবার

রাহুল গান্ধী কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার পর বেশ কয়েকটি প্রদেশেই সভাপতি বদল হতে চলেছে। এ রাজ্যে সেই সম্ভাবনা কম ছিল। কারণ রাহুলের প্রিয়পাত্র বর্তমান প্রদেশ সভাপতি অধীর। তার উপর অধীর লড়াকু নেতাও। তাঁকে যথেষ্ট ভরসাও করতেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু সমস্যা অধীর অসম্ভব মমতা-বিরোধী। লোকসভার প্রাক্কালে যখন বিরোধী ঐক্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে, তখন রাজ্যে অধীরের দায়িত্বে থাকা মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জোটের অন্তরায় তৈরি হওয়া।

তার উপর পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেসের অবস্থা শোচনীয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর এই বাংলায় কংগ্রেসকে ফের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে নতুন করে চেষ্টা শুরু করেছেন রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী চাইছেন, এমন একজনকে দায়িত্ব দিতে, যাঁর নেতৃত্বে উজ্জীবিত হতে পারে কংগ্রেস। অধীরের ছেড়ে যাওয়া আসনে প্রদীপ ভট্টাচার্য, দীপা দাশমুন্সিরা লাইনে থাকলেও, তাঁরা প্রদেশ কংগ্রেসকে

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে লড়াইয়ে তিনিও! সংকটের সময় দুই দশক পর আবার

[আরও পড়ুন:নবান্নের বসছে 'অপটিক্যাল ফাইবার স্কোপ', নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনি নয়া প্রযুক্তিতে][আরও পড়ুন:নবান্নের বসছে 'অপটিক্যাল ফাইবার স্কোপ', নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনি নয়া প্রযুক্তিতে]

উজ্জীবিত করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে হাইকমান্ড। কেননা তাঁদের উপর অন্য অন্য দায়িত্ব দেওয়া রয়েছে।
এই অবস্থাতেই নাম উঠে গিয়েছে প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রের। দুই দশক আগে তিনি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন। তার সারা রাজ্যে একটা জনসংযোগ রয়েছে। তিনি রাজ্যে এখনও কংগ্রেসের অভিভাবক। তিনি অধীর চৌধুরীরও নেতা। সাংগঠনিক দক্ষতাতেও তিনি অনেকের থেকে এগিয়ে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মত, সোমেন মিত্র প্রদেশের দায়িত্ব নিলে রাজ্য কংগ্রেসের মরা গাঙে ঢেউ লাগতে পারে। ঐক্যবদ্ধ হতে পারে কংগ্রেস।

হাইকমান্ডের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক সোমেন মিত্রের। সম্প্রতি এআইসিসি-র মিটিংয়ে রাজ্যের একমাত্র প্রতিনিধি হয়ে গিয়েছিলেন সোমেন মিত্র। সেখানে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে তাঁর কথাও হয়েছে। তারপর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। ভর্তি হয়েছিলেন দিল্লি এইমসে। তখনও হাইকমান্ডের তরফে তিনি বিশেষ বার্তা পান।

[আরও পড়ুন:বরাবরই 'দ্বিচারি' মমতা! উদাহরণ দিয়ে আর যা বললেন অধীর][আরও পড়ুন:বরাবরই 'দ্বিচারি' মমতা! উদাহরণ দিয়ে আর যা বললেন অধীর]

দলের মত, বিজেপির আগ্রাসন রুখতে কংগ্রেসকে শক্তিশালী করতে হবে। সেই শক্তিশালী কংগ্রেসকে পেতে গেলে যোগ্য এমন একজনের হাতে দায়িত্বভার তুলে দিতে হবে, যিনি সবাইকে নিয়ে চলতে পটু। আর এই কাজে সোমেন মিত্রকেই তাঁরা যোগ্যতর মনে করছেন। উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে প্রদেশ কংগ্রেসের দায়িত্বে সোমেন মিত্র থাকাকালীনই এককভাবে সবথেকে ভালো ফল করেছিল কংগ্রেস। তারপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। আর একবার তাঁকে প্রদেশ কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর শেষ চেষ্টা করতে চাইছে কংগ্রেস।

English summary
Somen Mitra can be selected as a Pradesh Congress president of West Bengal after Adhir Chowdhury’s period end,
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X