For Quick Alerts
For Daily Alerts
পচাগলা ভ্রূণ ছিল প্লাস্টিকে বন্দি! হরিদেবপুরের ঘটনা ঘিরে কয়েকটি চাঞ্চল্যকর তথ্য
হরিদেবপুর এলাকার ২১৪ , রাজা রামমোহন রায় রোড সংলগ্ন নীলচলপল্লী এলাকায় এক জংলা এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৪ টি শিশুর পচাগলা মৃতদেহ।
হরিদেবপুর এলাকার ২১৪ , রাজা রামমোহন রায় রোড সংলগ্ন নীলচলপল্লী এলাকায় এক জংলা এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৪ টি শিশুর পচাগলা মৃতদেহ। পাঁচিল ঘেরা ওই জমি থেকে প্লাস্টিকবন্দি শিশুদের মৃতদেহ উদ্ধার হতেই চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছল পুলিশ। পৌঁছন মেয়র শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। এদিকে, উদ্ধার হওয়া ১২ জন সদ্যোজাতের দেহ পাঠানো হয়েছে এ আর বাঙ্গুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে মেডিক্যাল টেস্ট হবে।
প্রাথমিকভাবে এই ঘটনার সঙ্গে গর্ভপাতচক্র , শিশু পাচার চক্রের কোনও যোগ রয়েছে কী না খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দেখে নেওয়া যাক, এই শিশুদের মৃতদেহ উদ্ধারকাণ্ড ঘিরে কোন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে ।
- মনে করা হচ্ছে আরও মৃত শিশুর দেহ উদ্ধার হতে পারে।
- বেশিরভাগ উদ্ধার হওয়া দেহই ভ্রূণ বলে জানা গিয়েছে। সেগুলির অনেক ক'টিই সদ্যোজাত শিশুর দেহ নয়।
- এখনও ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় পুলিশ।
- ১৪ টি দেহ একই সময় ফেলা হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন না পুলিশ।
- নির্মানকাজের জন্য় চলছিল এলাকার সাফাই কাজ।
- যে জায়গা থেকে দেহ উদ্ধার হয়, সেটি পাঁচিল ঘেরা জায়গা, ফলে সহজে কেউ সেখানে ঢুকতে পারে না।
- স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে মাঝে সাঝেই মাঝরাতে গাড়ি যাওয়া-আসা করে।
- যে প্লাস্টিকের প্যাকেটে দেহগুলি বন্দি করা হয়, তাতে বরফ দেওয়া ছিল বলে একটি সূত্রের খবর।
-
বিষয়টি
নিয়ে
আশঙঅকা
প্রকাশ
করেছেন
মের
শোভন
চট্টোপাধ্যায়।
- স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন বিশাল এই জমি কিছুদিন আগেই হস্তান্তরিত হয়।
-
Comments
English summary
Some important facts regardinf haridebpur child deadbody recovery case.